নদীয়ায় ঘরের মধ্যে গৃহবধুর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার। ঘরের মধ্যে ঝুলন্ত অবস্থায় এক গৃহবধূর মৃতদেহ উদ্ধার। ঘটনাটি ঘটেছে নদীয়া শান্তিপুর থানার ফুলিয়া বয়রা এলাকার। মৃতার পরিবারের অভিযোগ, স্বামীর পরিবারের অত্যাচারে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়েছে তাদের মেয়ে।
জানা গেছে, দুই বছর আগে ওই এলাকারই যুবক বিকাশ সরকারের সঙ্গে ওই এলাকারই যুবতী কেয়া ঘোষের বিয়ে হয়। শনিবার সকালে দরজা বন্ধ অবস্থায় দীর্ঘক্ষন ডাকাডাকি করে কোন সাড়া না মেলায় ঘরে ঢুকে দেখে ওই গৃহবধূর ঝুলন্ত অবস্থায় রয়েছে। গৃহবধূর পরিবারের সদস্যদের দাবি বিয়ের পর থেকে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কেয়া ঘোষ এর উপর শারীরিক এবং মানসিক অত্যাচার চালাত স্বামী-শাশুড়ির অন্যান্য সদস্যরা। একাধিকবার তারা প্রতিবাদ করেও কোনো লাভ হয়নি বলে অভিযোগ।
আরও পড়ুন –গর্ভবতীকে কাঁচি দিয়ে পেটে আঘাত করার অভিযোগে পুলিস এক মহিলাকে গ্রেপ্তার করেছে
গৃহবধূর মা শিবানী ঘোষের দাবি, এই ঘটনার পেছনে অন্য কোনো কারণ থাকতে পারে। আমরা চাইছি অভিযুক্তদের আইনত সাজা হোক। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে শান্তিপুর থানার পুলিশ। গৃহবধূর মৃতদেহ উদ্ধার করে রানাঘাট মহাকুমা হাসপাতালে ময়না তদন্তের জন্য পাঠায় পুলিশ। পাশাপাশি কি কারনে এই আত্মহত্যার ঘটনা নাকি এই মৃত্যুর পেছনে অন্য কোনো কারণ রয়েছে তা তদন্ত করে দেখছে পুলিশ।
উল্লেখ্য, ঘরের মধ্যে ঝুলন্ত অবস্থায় এক গৃহবধূর মৃতদেহ উদ্ধার। ঘটনাটি ঘটেছে নদীয়া শান্তিপুর থানার ফুলিয়া বয়রা এলাকার। মৃতার পরিবারের অভিযোগ, স্বামীর পরিবারের অত্যাচারে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়েছে তাদের মেয়ে।
জানা গেছে, দুই বছর আগে ওই এলাকারই যুবক বিকাশ সরকারের সঙ্গে ওই এলাকারই যুবতী কেয়া ঘোষের বিয়ে হয়। শনিবার সকালে দরজা বন্ধ অবস্থায় দীর্ঘক্ষন ডাকাডাকি করে কোন সাড়া না মেলায় ঘরে ঢুকে দেখে ওই গৃহবধূর ঝুলন্ত অবস্থায় রয়েছে। গৃহবধূর পরিবারের সদস্যদের দাবি বিয়ের পর থেকে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কেয়া ঘোষ এর উপর শারীরিক এবং মানসিক অত্যাচার চালাত স্বামী-শাশুড়ির অন্যান্য সদস্যরা। একাধিকবার তারা প্রতিবাদ করেও কোনো লাভ হয়নি বলে অভিযোগ। ঝুলন্ত দেহ