টাকির বিসর্জন দেখতে এসে হতাশ পর্যটকরা

টাকির বিসর্জন দেখতে এসে হতাশ পর্যটকরা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
টাকির

টাকির বিসর্জন দেখতে এসে হতাশ পর্যটকরা। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহাকুমার টাকি ইছামতি নদীতে সকাল থেকেই শুরু হয়েছে প্রতিমা বিসর্জন।  প্রথমে পূবের বাড়ির ঠাকুর বিসর্জন দিয়ে শুরু হলো টাকির বিসর্জন।  ইতিমধ্যেই পুলিশ প্রশাসন ও সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জওয়ানদের কঠোর নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলেছে ইছামতি নদী।

 

ইছামতী নদীর মাঝ বরাবর চলছে পেট্রোলিং। রয়েছে বিএসএফ  এবং বিজিবির কড়া প্রহরা।  শুধুমাত্র দুই বাংলার প্রতিমা নিজ নিজ দেশের নৌকায় বা ভুটভুটিতে করে জাতীয় পতাকা লাগিয়ে আনাগোনা করছে ইছামতীর জল সীমানার দুই পারে। এই দৃশ্য এবারে ইছামতীতে নেমে দেখার সুযোগ নেই পর্টকদের। শুধুমাত্র নদী পাড়ে থেকেই এই দৃশ্য দেখতে হচ্ছে।  যেসব পর্যটকরা টাকির বিসর্জন দেখতে আসছে তাদেরকে নদী পথে নামতে দেওয়া হচ্ছেনা।  নৌকা ভাড়া  নিয়ে এপার বাংলা ওপার বাংলার র বিসর্জন দেখতে   পর্যটকরা মূলত  টাকিতে আসেন।

 

কিন্ত এবারে করোনা সংক্রমণের কারণে এবং সীমান্ত নিরাপত্তার কারণে  নদীপথে নামতে পারছেন না পর্যটকেরা। যার ফলে  হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন বহু পর্যটকেরা।

 

উল্লেখ্য, দুর্গাপূজোর দশমীতে বিসর্জন উপলক্ষ্যে উত্তর ২৪ পরগণা জেলার টাকিতে দর্শকদের বরাবরই ভীড় জমে যায়। তবে এবারে আগে ভাগেই  করোনা সংক্রমণ এড়াতে ও নিরাপত্তার লক্ষ্যে টাকিতে দুর্গাপুজোর বিসর্জনের দিন দর্শকদের নিয়ন্ত্রণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো  উত্তর ২৪ পরগনা জেলা প্রশাসন।

 

আর ও  পড়ুন    কেন দেবী বিসর্জনের আগে নীলকন্ঠ পাখি ওড়ানো হয় ?

 

জেলা প্রশাসন সুত্রে আগেই জানানো হয়েছিলো, দশমীর দিন দুপুর ১ টা থেকে বিকেল ৪ টের মধ্যে ইছামতী নদীতে প্রতিমা বিসর্জনের কাজ শেষ করে ফেলতে হবে। বিসর্জনের নৌকায় পুজো উদ্যোক্তাদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৮ জন উঠতে পারবেন। দশমীর দিন চাইলেই দর্শকরা নৌকা বা ভুটভুটি ভাড়া করে  ইছামতীতে নামতে পারবেন না। সেই মতোই এবারে বিসর্জনের দিন কড়া পদক্ষেপ নিলো প্রশাসন।

 

উল্লেখ্য, উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহাকুমার টাকি ইছামতি নদীতে সকাল থেকেই শুরু হয়েছে প্রতিমা বিসর্জন।  প্রথমে পূবের বাড়ির ঠাকুর বিসর্জন দিয়ে শুরু হলো টাকির বিসর্জন।  ইতিমধ্যেই পুলিশ প্রশাসন ও সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জওয়ানদের কঠোর নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলেছে ইছামতি নদী। ইছামতী নদীর মাঝ বরাবর চলছে পেট্রোলিং। রয়েছে বিএসএফ  এবং বিজিবির কড়া প্রহরা।

 

শুধুমাত্র দুই বাংলার প্রতিমা নিজ নিজ দেশের নৌকায় বা ভুটভুটিতে করে জাতীয় পতাকা লাগিয়ে আনাগোনা করছে ইছামতীর জল সীমানার দুই পারে। এই দৃশ্য এবারে ইছামতীতে নেমে দেখার সুযোগ নেই পর্টকদের। দুর্গাপূজোর দশমীতে বিসর্জন উপলক্ষ্যে উত্তর ২৪ পরগণা জেলার টাকিতে দর্শকদের বরাবরই ভীড় জমে যায়। তবে এবারে আগে ভাগেই  করোনা সংক্রমণ এড়াতে ও নিরাপত্তার লক্ষ্যে টাকিতে দুর্গাপুজোর বিসর্জনের দিন দর্শকদের নিয়ন্ত্রণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো  উত্তর ২৪ পরগনা জেলা প্রশাসন।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top