টাকির মিনি সুন্দরবন থেকে নিখোঁজ যুবকের পচা গলা মৃতদেহ উদ্ধার

টাকির মিনি সুন্দরবন থেকে নিখোঁজ যুবকের পচা গলা মৃতদেহ উদ্ধার

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

টাকির মিনি সুন্দরবন থেকে নিখোঁজ যুবকের পচা গলা মৃতদেহ উদ্ধার ।। বসিরহাটের হাসনাবাদ থানার টাকি পর্যটন কেন্দ্রে যুবকের মৃতদেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়ালো। বসিরহাটের হাসনাবাদ থানার টাকি পর্যটন কেন্দ্রের মিনি সুন্দরবনের গোলপাতার জঙ্গলে এদিন ভোররাতে এক যুবকের মৃতদেহ দেখতে পান স্থানীয় বাসিন্দারা। দেখামাত্রই খবর দেওয়া হয় হাসনাবাদ থানায়। খবর পেয়ে হাসনাবাদ থানার পুলিশ এসে মৃতদেহটিকে উদ্ধার করে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে ওই মৃত ব্যক্তির নাম অমিত রায় (২৩)।

 

বাড়ি উত্তর ২৪ পরগণার দেগঙ্গা থানা এলাকায়। এও জানা গিয়েছে দিন চারেক আগে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়ে যায় ওই যুবক। তারপর দেগঙ্গা থানায় একটি নিখোঁজের অভিযোগ দায়ের করে ওই যুবকের পরিবারের সদস্যরা। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান বাড়িতে সুইসাইড নোট লিখে এসে আত্মঘাতী হয় অমিত। তবে ঠিক কি কারণে এই আত্মহত্যা সে ব্যাপারে এখনো নির্দিষ্ট কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি। দেহটি উদ্ধার করে বসিরহাট জেলা হাসপাতালের পুলিশ মর্গে ময়নাতনদের জন্য পাঠানো হয়েছে। টাকিতে ওই যুবক ঠিক কবে এসেছিল? তার সাথে আর কেউ এসেছিল কিনা? পাশাপাশি শুধুই কি আত্মহত্যা নাকি আত্মহত্যার প্ররোচনা দিয়ে খুন? তদন্তে হাসনাবাদ ও দেগঙ্গা থানার পুলিশ।

আরও পড়ুন – ২ বছর হলেও এগোয়নি কাজ! চলছে ঝুঁকিপূর্ণ পারাপার চন্দ্রকোনায়

উল্লেখ্য, বসিরহাটের হাসনাবাদ থানার টাকি পর্যটন কেন্দ্রে যুবকের মৃতদেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়ালো। বসিরহাটের হাসনাবাদ থানার টাকি পর্যটন কেন্দ্রের মিনি সুন্দরবনের গোলপাতার জঙ্গলে এদিন ভোররাতে এক যুবকের মৃতদেহ দেখতে পান স্থানীয় বাসিন্দারা। দেখামাত্রই খবর দেওয়া হয় হাসনাবাদ থানায়। খবর পেয়ে হাসনাবাদ থানার পুলিশ এসে মৃতদেহটিকে উদ্ধার করে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে ওই মৃত ব্যক্তির নাম অমিত রায় (২৩)। বাড়ি উত্তর ২৪ পরগণার দেগঙ্গা থানা এলাকায়।

 

এও জানা গিয়েছে দিন চারেক আগে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়ে যায় ওই যুবক। তারপর দেগঙ্গা থানায় একটি নিখোঁজের অভিযোগ দায়ের করে ওই যুবকের পরিবারের সদস্যরা। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান বাড়িতে সুইসাইড নোট লিখে এসে আত্মঘাতী হয় অমিত। তবে ঠিক কি কারণে এই আত্মহত্যা সে ব্যাপারে এখনো নির্দিষ্ট কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি। দেহটি উদ্ধার করে বসিরহাট জেলা হাসপাতালের পুলিশ মর্গে ময়নাতনদের জন্য পাঠানো হয়েছে। টাকিতে ওই যুবক ঠিক কবে এসেছিল? তার সাথে আর কেউ এসেছিল কিনা? পাশাপাশি শুধুই কি আত্মহত্যা নাকি আত্মহত্যার প্ররোচনা দিয়ে খুন? তদন্তে হাসনাবাদ ও দেগঙ্গা থানার পুলিশ।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top