টানা তাপপ্রবাহের জেরে লক্ষাধিক টাকার ক্ষতির সন্মুখীন তরমুজ চাষীরা। তীব্র দাবদাহের পর বৃষ্টিতে তরমুজ চাষে ব্যপক ক্ষতি৷ ফলন ভালো হয়নি৷ মাঠেই ফেটে গিয়েছে তরমুজ। এক একটি তরমুজের ওজন ৪ থেকে সাড়ে ৪ কেজি হয়। সেই জায়গায় এক থেকে দেড় কেজি ওজনের তরমুজ হয়েছে। মাথায় হাত চাষিদের।
বীরভূম জেলায় সাধারণত ধান, তিল, আলু ও বিভিন্ন সব্জি চাষ হয়ে থেকে। মুনাফার জন্য নানুরের বহু চাষি কয়েক বছর ধরে তরমুজ চাষ শুরু করেছেন। কিন্তু, এবছর তরমুজ চাষে ক্ষতিগ্রস্ত চাষিরা৷ কারন, টানা ১৫ দিন বীরভূমের তাপমাত্রা ছিল ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড।
তারমধ্যে তাপপ্রবাহ। এরপরে এখন ঘন ঘন বৃষ্টি হচ্ছে। এতে মাঠেই ফেটে গিয়েছে ফলনত তরমুজ৷ একটি পরিণত তরমুজের ওজন ৪ থেকে সাড়ে ৪ কেজি হয়ে থাকে৷ এবার ১ থেকে দেড় কেজি ওজনের তরমুজ ফলেছে। আর এতেই কার্যত মাথায় হাত পরেছে নানুরের চাষিদের৷ তাদের কাছ থেকে জানা গিয়েছে, ২ বিঘা জমিতে তরমুজ চাষ করতে প্রায় ৫০ হাজার টাকা খরচ হয়৷ এর থেকে প্রায় দেড় লক্ষ টাকা উঠে আসে৷ বাজারে তরমুজের চাহিদা থাকলেও ফলন ভালো হয়নি বলে আক্ষেপ চাষিদের।
আর ও পড়ুন দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় ক্রমশ শক্তিশালী হচ্ছে
তরমুজ চাষি জীবন থাণ্ডার, এনাই শেখ বলেন, “প্রচণ্ড রোদ ছিল, আর এখন বৃষ্টিতে তরমুজের খুব ক্ষতি হয়ে গেল৷ ফলন ভালো হয়নি, ওজন ভালো হয়নি৷ দু বিঘা জমিতে তরমুজ চাষ করতে ৫০ হাজার টাকা খরচ করেছি। এবার ৩০ হাজার টাকাও উঠবে না৷
টানা তাপপ্রবাহের জেরে লক্ষাধিক টাকার ক্ষতির সন্মুখীন তরমুজ চাষীরা। তীব্র দাবদাহের পর বৃষ্টিতে তরমুজ চাষে ব্যপক ক্ষতি৷ ফলন ভালো হয়নি৷ মাঠেই ফেটে গিয়েছে তরমুজ। এক একটি তরমুজের ওজন ৪ থেকে সাড়ে ৪ কেজি হয়। সেই জায়গায় এক থেকে দেড় কেজি ওজনের তরমুজ হয়েছে। মাথায় হাত চাষিদের।
বীরভূম জেলায় সাধারণত ধান, তিল, আলু ও বিভিন্ন সব্জি চাষ হয়ে থেকে। মুনাফার জন্য নানুরের বহু চাষি কয়েক বছর ধরে তরমুজ চাষ শুরু করেছেন। কিন্তু, এবছর তরমুজ চাষে ক্ষতিগ্রস্ত চাষিরা৷ কারন, টানা ১৫ দিন বীরভূমের তাপমাত্রা ছিল ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড।
তারমধ্যে তাপপ্রবাহ। এরপরে এখন ঘন ঘন বৃষ্টি হচ্ছে। এতে মাঠেই ফেটে গিয়েছে ফলনত তরমুজ৷ একটি পরিণত তরমুজের ওজন ৪ থেকে সাড়ে ৪ কেজি হয়ে থাকে৷ এবার ১ থেকে দেড় কেজি ওজনের তরমুজ ফলেছে। আর এতেই কার্যত মাথায় হাত পরেছে নানুরের চাষিদের৷ তাদের কাছ থেকে জানা গিয়েছে, ২ বিঘা জমিতে তরমুজ চাষ করতে প্রায় ৫০ হাজার টাকা খরচ হয়৷ এর থেকে প্রায় দেড় লক্ষ টাকা উঠে আসে৷ বাজারে তরমুজের চাহিদা থাকলেও ফলন ভালো হয়নি বলে আক্ষেপ চাষিদের।