ডিয়ার লটারির টিকিট কেটে একদিনে কোটিপতি মালদার সিভিক ভলন্টিয়ার

ডিয়ার লটারির টিকিট কেটে একদিনে কোটিপতি মালদার সিভিক ভলন্টিয়ার

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
টিকিট

ডিয়ার লটারির টিকিট কেটে একদিনে কোটিপতি মালদার সিভিক ভলন্টিয়ার। প্রথম পুরস্কার পেয়ে আতঙ্কে ওই সিভিক।মাল‍দার রতুয়া-২ নং ব্লকের সিমলা গ্রামের সিভিক এখন কোটিপতির তালিকায়।স্বাভাবিক ভাবে নিরাপত্তার জন‍্য রতুয়া থানার দ্বারস্থ হয়েছে ওই যুবক। কার্য সিভিককে পাহারা দিচ্ছে এখন পুলিশ।

 

জানা গিয়েছে,নাম সেনাউল হক। বাড়ি মালদার রতুয়া থানার সিমলা গ্রামে।সে সামসি জি আর পিথে সিভিক ভলেন্টিয়ার পদে কর্মরত। বাড়িতে রয়েছে অসুস্থ মা ও চার ভাই। কোটিপতি সেনাউল জানালেন,সম্প্রতি একমাস হল টিকিট কাটতে শুরু করি।তবে নিজের সাধ্য মত টিকিট ক্রয় করতাম। দশ সেম টিকিট কিনেছি ষাট্ টাকায়।মোবাইলে ফলাফল দেখতেই চক্ষু চড়কগাছ।

 

সে আরও জানান,মা দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ। অর্থের অভাবের কারণে তাঁর মায়ের চিকিৎসা ঠিক মতো চালাতে পারছিলাম না। তাই সেনাউলের দাবি এত টাকা পাওয়ার পর তিনি প্রথমে মায়ের সঠিক চিকিৎসা করবেন। তারপর পরিবারের জন্য একটি ভাল বাড়ি তৈরি করবেন।

 

বছর শেষে কোটিপতি হওয়ার খুশি সেনাউল সহ তার পরিবার।তাকে দেখতে থানার চৌকাটে এখন উকি মারতে আসছে পরিজন ও বন্ধুরা।রতুয়া থানার আইসি সুবীর কর্মকার জানান,তার নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।প্রয়োজনে আও নিরপত্তা ব্যবস্থা করা হবে।

 

আর ও পড়ুন    বিএসএফের গুলিতে মৃত এক গরু পাচারকারী

 

উল্লেখ্য, ডিয়ার লটারির টিকিট কেটে একদিনে কোটিপতি মালদার সিভিক ভলন্টিয়ার। প্রথম পুরস্কার পেয়ে আতঙ্কে ওই সিভিক।মাল‍দার রতুয়া-২ নং ব্লকের সিমলা গ্রামের সিভিক এখন কোটিপতির তালিকায়।স্বাভাবিক ভাবে নিরাপত্তার জন‍্য রতুয়া থানার দ্বারস্থ হয়েছে ওই যুবক। কার্য সিভিককে পাহারা দিচ্ছে এখন পুলিশ।জানা গিয়েছে,নাম সেনাউল হক। বাড়ি মালদার রতুয়া থানার সিমলা গ্রামে।সে সামসি জি আর পিথে সিভিক ভলেন্টিয়ার পদে কর্মরত। বাড়িতে রয়েছে অসুস্থ মা ও চার ভাই। কোটিপতি সেনাউল জানালেন,সম্প্রতি একমাস হল টিকিট কাটতে শুরু করি।

 

তবে নিজের সাধ্য মত টিকিট ক্রয় করতাম। দশ সেম টিকিট কিনেছি ষাট্ টাকায়।মোবাইলে ফলাফল দেখতেই চক্ষু চড়কগাছ।সে আরও জানান,মা দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ। অর্থের অভাবের কারণে তাঁর মায়ের চিকিৎসা ঠিক মতো চালাতে পারছিলাম না। তাই সেনাউলের দাবি এত টাকা পাওয়ার পর তিনি প্রথমে মায়ের সঠিক চিকিৎসা করবেন। তারপর পরিবারের জন্য একটি ভাল বাড়ি তৈরি করবেন।বছর শেষে কোটিপতি হওয়ার খুশি সেনাউল সহ তার পরিবার।তাকে দেখতে থানার চৌকাটে এখন উকি মারতে আসছে পরিজন ও বন্ধুরা।রতুয়া থানার আইসি সুবীর কর্মকার জানান,তার নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।প্রয়োজনে আও নিরপত্তা ব্যবস্থা করা হবে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top