টুইটারের মালিকানা হাতে আসার পর নতুন পরিকল্পনা নিয়ে হাজির টুইটারের মালিক ইলন মাস্ক। কখনও কর্মী ছাঁটাইয়ের, কখনও বা নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকার বদলে ‘ব্লু টিক ভেরিফিকেশন’-এর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। সম্প্রতি আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে টুইটারে ফিরিয়ে নিয়ে আসার সিদ্ধান্তও নিয়েছেন ইলন। অতি অল্প সময়ের মধ্যে একের পর এক বদল দেখে অবাক হয়ে গিয়েছেন টুইটার ব্যবহারকারীরা। কেউ কেউ ভেবেছেন, টুইটারের আয়ু শেষ হয়ে এল বলে।
আরও পড়ুন – প্রতিবন্ধী কন্যা দায়গ্রস্ত পিতাকে উদ্ধার করলও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা
অনেকে ‘শান্তিতে থেকো, টুইটার’ (‘রেস্ট ইন পিস, টুইটার’) বলে বার্তা ছড়াতে থাকে টুইটার মাধ্যমে। এমন বার্তা কেউ মারা গেলেই জানানো হয়ে থাকে। নিমেষের মধ্যে হ্যাশটাগ চিহ্ন-সহ এই বার্তাটি টুইটারে ছড়িয়ে যায়। এই বার্তার পাল্টা জবাবও দেন ইলন। টুইটে তিনি লেখেন, ‘‘টুইটার এখনও জীবন্ত রয়েছে।’’এই প্রতিক্রিয়ায় নেটব্যবহারকারীদের কাছে কটাক্ষেরও শিকার হয়েছেন ইলন। আমেরিকার সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ-এর সাম্প্রতিক দাবি, টুইটারের সেলস এবং পার্টনারশিপ বিভাগে কর্মী ছাঁটাইয়ের বিষয়ে চিন্তাভাবনা করছেন মাস্ক। ওই দুই বিভাগের প্রধানেরা যাতে মাস্কের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কাজ করেন, সে বার্তাও পৌঁছে গিয়েছে তাঁদের কাছে।
যদিও মাস্কের কথা মেনে নিজের বিভাগের কর্মীদের কাজ থেকে সরাতে রাজি হননি সেলসের বিভাগীয় প্রধান রবিন হুইলার। একই পথে হেঁটেছেন পার্টনারশিপের প্রধান ম্যাগি সানিউইক। তার জেরেই তাঁদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছেন মাস্ক। অর্ধেক কর্মী ছাঁটাইয়ের পরে সপ্তাহখানেকও কাটেনি, আবার সংস্থায় কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা করছেন বলে অনেকেই ক্ষুব্ধ ইলনের। টুইটারের মালিকানা