টুনির রমরমায় মাথায় হাত মাটির প্রদীপে। দীপাবলিতে বৈদ্যুতিক আলো বাজারে রমরমায় বিক্রি কমেছে মাটির প্রদীপের। পুরুলিয়ায় শহরে হাটের মোড়ে মৃৎ শিল্পীরা মাটির প্রদীপের পসরা সাজিয়ে বসে থাকতে দেখা গেল, কিন্তু নেই বেচা কেনা। কপালে চিন্তার ভাজ মৃৎ শিল্পীদের।
বাজারে চিনা টুনি ও বিভিন্ন রকমের এলইডি বাতিতে ছেয়েছে বাজার। বেড়েছে জ্বালানীর দাম। যার বিস্তর প্রভাব পরেছে মাটির প্রদীপের বাজারে। অন্যান্য বছরে তুলনায় এবছর মাটির প্রদীপের বিক্রিতে পরেছে ভাটা জানালেন মৃৎ শিল্পী বিশ্বনাথ সূত্রধর।
আগে এই দীপাবলিতে মাটির প্রদীপের যোগান দিতে হিমশিম খেতে হতো আমাদেরকে, দিনের পর দিন আমরা একমাস ধরে মাটির প্রদীপ তৈরি করে মজুত করতাম, তার তুলনায় এই বছর আমাদের অর্ডার নেই এবং বিক্রি নেই বলে জানান বিশ্বনাথ বাবু।বর্তমান বাজারের চিত্র ঠিক উল্টো, কম দামের চিনা বাতি বাজার ছেয়ে যাওয়াতে কোন রকম চাহিদা নেই মাটির প্রদীপের বলে আক্ষেপ জেলার মৃৎ শিল্পীদের।
আরও পড়ুন – বাঁশের কারুকার্যে নজর কারা থিম ধূপগুড়ির ইয়ং অ্যাসোসিয়েশনের
উল্লেখ্য, দীপাবলিতে বৈদ্যুতিক আলো বাজারে রমরমায় বিক্রি কমেছে মাটির প্রদীপের। পুরুলিয়ায় শহরে হাটের মোড়ে মৃৎ শিল্পীরা মাটির প্রদীপের পসরা সাজিয়ে বসে থাকতে দেখা গেল, কিন্তু নেই বেচা কেনা। কপালে চিন্তার ভাজ মৃৎ শিল্পীদের। বাজারে চিনা টুনি ও বিভিন্ন রকমের এলইডি বাতিতে ছেয়েছে বাজার। বেড়েছে জ্বালানীর দাম। যার বিস্তর প্রভাব পরেছে মাটির প্রদীপের বাজারে।
অন্যান্য বছরে তুলনায় এবছর মাটির প্রদীপের বিক্রিতে পরেছে ভাটা জানালেন মৃৎ শিল্পী বিশ্বনাথ সূত্রধর। আগে এই দীপাবলিতে মাটির প্রদীপের যোগান দিতে হিমশিম খেতে হতো আমাদেরকে, দিনের পর দিন আমরা একমাস ধরে মাটির প্রদীপ তৈরি করে মজুত করতাম, তার তুলনায় এই বছর আমাদের অর্ডার নেই এবং বিক্রি নেই বলে জানান বিশ্বনাথ বাবু।বর্তমান বাজারের চিত্র ঠিক উল্টো, কম দামের চিনা বাতি বাজার ছেয়ে যাওয়াতে কোন রকম চাহিদা নেই মাটির প্রদীপের বলে আক্ষেপ জেলার মৃৎ শিল্পীদের।