সুন্দরবনে চালু হলো প্রথম ওমিক্রন টেস্ট সেন্টার। থাবা বসানোর আগেই ওমিক্রন নিয়ে তৎপরতা সুন্দরবনে। বিশ্বজুড়ে নতুন করে থাবা বসিয়েছে করোনার নতুন ভেরিয়েন্ট ওমিক্রণ। ইতিমধ্যে ইউরোপ সহ পাশ্চাত্যের দেশ গুলিতে ওমিক্রন নিয়ে যথেষ্টই উদ্বেগের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আমাদের দেশেও ওমিক্রণ থাবা বসিয়েছে। প্রায় ৩০০ জনের সংক্রমনের খবর পাওয়া যাচ্ছে দেশ জুড়ে।
যদিও ওমিক্রনের প্রভাব থেকে অনেকটাই মুক্ত সুন্দরবন। বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলার রিপোর্ট অনুযায়ী বসিরহাট মহকুমার সুন্দরবনের সন্দেশখালি, হাড়োয়া, মিনাখাঁ ও হিঙ্গলগঞ্জ সহ একাধিক ব্লকে এখনো পর্যন্ত ওমিক্রনের থাবা না পড়লেও, তা প্রতিহত করতে আগেভাগেই তৎপরতা চোখে পড়ল সুন্দরবনে।
বসিরহাট মহকুমার সুন্দরবনের হিঙ্গলগঞ্জ ব্লকের সান্ডেলেরবিল গ্রাম পঞ্চায়েতের বাঁকড়া এলাকায় তেমনি ছবি দেখা গেল। একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সেখানে ওমিক্রন টেস্ট করার এক অভিনব প্রয়াস করলেন উদ্যোক্তা ইকবাল আহমেদ। সুন্দরবনের মানুষকে করোনা আক্রমণ করলে তাদেরকে বহু পথ অতিক্রম করে নদী-নালা পেরিয়ে বসিরহাট জেলা হাসপাতালে আসতে হতো।
আর ও পড়ুন সারদা মায়ের জন্ম তিথি উপলক্ষে ভক্তদের জন্য খুলল বেলুড় মঠ
সেই সমস্যা থেকে পরিত্রান পেতে একেবারে সুন্দরবনেরই এবার ওমিক্রন টেস্ট সহ একাধিক রক্ত পরীক্ষা, ইউএসজি সহ বিভিন্ন ধরনের শারীরিক পরীক্ষা করা সম্ভব হবে। যার জেরে সুন্দরবনের মানুষকে আর দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে বসিরহাটে আসতে হবেনা। তারা তাদের তাদের বিভিন্ন শারীরিক পরীক্ষা সহ একাধিক টেস্ট সুন্দরবনের বসেই করতে পারবেন। এছাড়াও আধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জাম অর্থাৎ সিটি স্ক্যান ও এমআরআই এর মতো একাধিক পরিষেবা পেতে চলেছে সুন্দরবনের মানুষ।
এদিনের এই অভিনব উদ্যোগের উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন হিঙ্গলগঞ্জের বিধায়ক দেবেশ মন্ডল ও হিঙ্গলগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতির পূর্তের কর্মাধ্যক্ষ শহীদুল্লাহ্ গাজী সহ একাধিক আধিকারিকরা। সুন্দরবনের মানুষ খুবই স্বল্প ব্যয়ে এই পরিষেবা পাওয়ায় যথেষ্ট খুশি। আগামী দিনে একাধিক ডাক্তার এনে এনে সেখানকার মানুষকে পরিষেবা দেওয়ার বন্দোবস্তও করছেন উদ্যোক্তারা।
উল্লেখ্য, সুন্দরবনে চালু হলো প্রথম ওমিক্রন টেস্ট সেন্টার। থাবা বসানোর আগেই ওমিক্রন নিয়ে তৎপরতা সুন্দরবনে। বিশ্বজুড়ে নতুন করে থাবা বসিয়েছে করোনার নতুন ভেরিয়েন্ট ওমিক্রণ। ইতিমধ্যে ইউরোপ সহ পাশ্চাত্যের দেশ গুলিতে ওমিক্রন নিয়ে যথেষ্টই উদ্বেগের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। আমাদের দেশেও ওমিক্রণ থাবা বসিয়েছে। প্রায় ৩০০ জনের সংক্রমনের খবর পাওয়া যাচ্ছে দেশ জুড়ে।
যদিও ওমিক্রনের প্রভাব থেকে অনেকটাই মুক্ত সুন্দরবন। বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলার রিপোর্ট অনুযায়ী বসিরহাট মহকুমার সুন্দরবনের সন্দেশখালি, হাড়োয়া, মিনাখাঁ ও হিঙ্গলগঞ্জ সহ একাধিক ব্লকে এখনো পর্যন্ত ওমিক্রনের থাবা না পড়লেও, তা প্রতিহত করতে আগেভাগেই তৎপরতা চোখে পড়ল সুন্দরবনে।