মধুসূদন প্রামাণিক নামে এক ট্রাক চালক ভুট্টা নিয়ে তার ট্রাকে কলকাতায় গিয়েছিলেন ।তারপর সেখানে গাড়ি খালি করে রাত্তির এগারোটা নাগাদ আসেন হুগলির বৈদ্যবাটি এলাকায়।সেখানে একটি ধাবায় খাওয়া-দাওয়া সারেন তিনি। জানা গিয়েছে, তিনি শান্তিপুর ব্লকের গয়েসপুর এলাকার বাসিন্দা।কাজ শেষে বাড়ি ফিরে আসেন।তারপর সকালবেলায় যখন তিনি গাড়ি পরিষ্কার করতে যান দেখেন, তার গাড়ির ডালার ভেতরে দুটি কম্পিউটারের মনিটর, একটি সিপিইউ ,সিসি ক্যামেরার ডিভিআর মেশিন ,এবং একটি কম্পিউটারাইজড বিলিং বক্স পড়ে রয়েছে ।
তখনই তিনি তার গাড়ির মালিক কে ফোন করে গোটা বিষয়টি জানান । এদিকে,গাড়ির মালিকও আর দেরী না করে শান্তিপুর থানায় যোগাযোগ করেন। ওই গাড়ির ড্রাইভারও সমস্ত জিনিসপত্র নিয়ে শান্তিপুর থানায় যান। প্রতিটি জিনিস শান্তিপুর থানার হাতে তুলে দেন। ট্রাক ড্রাইভার এর উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সকলেই।যদিও কোথা থেকে এই জিনিস গুলি তার গাড়িতে কি ভাবে আসল এবং কাদেরই বা এই সমস্ত জিনিস তা খতিয়ে দেখার জন্য তদন্ত শুরু করেছে শান্তিপুর থানার পুলিশ বলে সূত্রের খবরে জানা গিয়েছে।
আর ও পড়ুন বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে সহবাস করার অভিযোগ
উল্লেখ্য, মধুসূদন প্রামাণিক নামে এক ট্রাক চালক ভুট্টা নিয়ে তার ট্রাকে কলকাতায় গিয়েছিলেন ।তারপর সেখানে গাড়ি খালি করে রাত্তির এগারোটা নাগাদ আসেন হুগলির বৈদ্যবাটি এলাকায়।সেখানে একটি ধাবায় খাওয়া-দাওয়া সারেন তিনি।জানা গিয়েছে, তিনি শান্তিপুর ব্লকের গয়েসপুর এলাকার বাসিন্দা।কাজ শেষে বাড়ি ফিরে আসেন।তারপর সকালবেলায় যখন তিনি গাড়ি পরিষ্কার করতে যান দেখেন, তার গাড়ির ডালার ভেতরে দুটি কম্পিউটারের মনিটর, একটি সিপিইউ ,সিসি ক্যামেরার ডিভিআর মেশিন ,এবং একটি কম্পিউটারাইজড বিলিং বক্স পড়ে রয়েছে । তখনই তিনি তার গাড়ির মালিক কে ফোন করে গোটা বিষয়টি জানান ।
এদিকে,গাড়ির মালিকও আর দেরী না করে শান্তিপুর থানায় যোগাযোগ করেন। ওই গাড়ির ড্রাইভারও সমস্ত জিনিসপত্র নিয়ে শান্তিপুর থানায় যান। প্রতিটি জিনিস শান্তিপুর থানার হাতে তুলে দেন। ট্রাক ড্রাইভার এর উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সকলেই।যদিও কোথা থেকে এই জিনিস গুলি তার গাড়িতে কি ভাবে আসল এবং কাদেরই বা এই সমস্ত জিনিস তা খতিয়ে দেখার জন্য তদন্ত শুরু করেছে শান্তিপুর থানার পুলিশ বলে সূত্রের খবরে জানা গিয়েছে।