আগামিকাল থেকে শুরু হচ্ছে লোকাল ট্রেন, ট্রেনে উঠতে গেলে কী কী মাথায় রাখতে হবে, জানুন। আগামিকাল থেকে শুরু হচ্ছে লোকাল ট্রেন। ছয় মাসের অপেক্ষার শেষে ফের চলবে লোকাল ট্রেন। কোভিড পরিস্থিতি ও বিধিনিষেধ কে অগ্রাধিকার দিয়ে সর্বমোট যাত্রীদের ৫০ শতাংশ যাত্রী নিয়ে চলবে লোকাল ট্রেন। কিন্তু লোকাল ট্রেন বলতে আমাদের চোখে যে ছবিটা ভাসে, তার সঙ্গে এই ৫০ শতাংশের হিসেব মেলানো মুস্কিল। লোকাল ট্রেনের মধ্যে সামাজিক দূরত্ব বিধি মেনে চলার মতো অলিক কল্পনা কি আদৌ বাস্তবায়িত করা সম্ভব?
এই বিষয়ে রেলের বেশ কিছু পরিকল্পনা থাকলেও আধিকারিকদের দাবি, ৫০ শতাংশ যাত্রীর হিসেব রাখা কার্যত অসম্ভব,মানুষ সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে না দিলে রেলের কাছে যাত্রী সংখ্যা কমানোর কোনও ক্ষমতা নেই। এরই প্রেক্ষিতে হাওড়ার বামুনগাছি EMU রেল ইয়ার্ডে দেখা গেল রেলকর্মীদের চূড়ান্ত ব্যস্ততা। হাওড়া ডিভিশনের সমস্ত লোকাল ট্রেনকে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় স্যানিটাইজ করা হচ্ছে। যাত্রীদের বসার আসনের পাশাপাশি লোকাল ট্রেনের কামরায় সব ধরনের হাতল ও চালকের কেবিনে স্যানিটাইজ করা হচ্ছে। কোভিড বিধি মেনে যাত্রীরা যাতে নিরাপদ দূরত্বে বসেন, সেই কারণে মাঝের সিটে ‘X’ চিহ্নযুক্ত স্টিকার মারা হচ্ছে।
যাত্রীদের অনুরোধ করা হচ্ছে, তাঁরা যেন ওই আসনে না বসেন। প্রসঙ্গত, পূর্ব রেলের হাওড়া ডিভিশনে ৪৮৮টি লোকাল ট্রেনের ট্রিপ হয়। দক্ষিণ-পূর্ব রেলে ট্রিপ হয় ১৯১টি। পূর্ব রেলের বামুনগাছি EMU রেল ইয়ার্ডের সিনিয়র সেকশন ইঞ্জিনিয়ার শ্যামল হালদার জানিয়েছেন, প্রত্যেকটি লোকাল ট্রেনকে দিনে ২ বার স্যানিটাইজ করা হবে। এর পাশাপাশি যাত্রীরা যাতে কোভিড স্বাস্থ্যবিধি মেনে ট্রেনে যাতায়াত করেন তাও প্রচার করা হবে। লোকাল ট্রেন চললে কী কী মাথায় রাখতে হবে, জানাল রেল
আর ও পড়ুন ওয়ান নাইট স্ট্যান্ড’ -এর সুফল
১। সব স্টেশনে আরপিএফ রাখা হবে, পর্যাপ্ত জিআরপি রাখার কথাও বলা হবে।
২। ভিড় নিয়ন্ত্রণে রাজ্য সরকারের কাছ থেকে সব রকম সাহায্য নেওয়া হবে।
৩। রাজ্য সরকারের সঙ্গে আলাদা করে কোনও বৈঠক করার কোন পরিকল্পনা নেই রেলের। তবে রাজ্য চাইলে রেল বৈঠক করবে।
৪। নিয়মিত স্যানিটাইজ করা হবে সব রেলের সবকটি বগি।
৫। আইন-শৃঙ্খলার বিষয়ে রাজ্য সরকার যাতে রেলকে সব রকম সাহায্য করে, সে কথাও জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
উল্লেখ্য, আগামিকাল থেকে শুরু হচ্ছে লোকাল ট্রেন, ট্রেনে উঠতে গেলে কী কী মাথায় রাখতে হবে, জানুন। আগামিকাল থেকে শুরু হচ্ছে লোকাল ট্রেন। ছয় মাসের অপেক্ষার শেষে ফের চলবে লোকাল ট্রেন। কোভিড পরিস্থিতি ও বিধিনিষেধ কে অগ্রাধিকার দিয়ে সর্বমোট যাত্রীদের ৫০ শতাংশ যাত্রী নিয়ে চলবে লোকাল ট্রেন। কিন্তু লোকাল ট্রেন বলতে আমাদের চোখে যে ছবিটা ভাসে, তার সঙ্গে এই ৫০ শতাংশের হিসেব মেলানো মুস্কিল।
লোকাল ট্রেনের মধ্যে সামাজিক দূরত্ব বিধি মেনে চলার মতো অলিক কল্পনা কি আদৌ বাস্তবায়িত করা সম্ভব? এই বিষয়ে রেলের বেশ কিছু পরিকল্পনা থাকলেও আধিকারিকদের দাবি, ৫০ শতাংশ যাত্রীর হিসেব রাখা কার্যত অসম্ভব,মানুষ সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে না দিলে রেলের কাছে যাত্রী সংখ্যা কমানোর কোনও ক্ষমতা নেই। এরই প্রেক্ষিতে হাওড়ার বামুনগাছি EMU রেল ইয়ার্ডে দেখা গেল রেলকর্মীদের চূড়ান্ত ব্যস্ততা। হাওড়া ডিভিশনের সমস্ত লোকাল ট্রেনকে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় স্যানিটাইজ করা হচ্ছে।
যাত্রীদের বসার আসনের পাশাপাশি লোকাল ট্রেনের কামরায় সব ধরনের হাতল ও চালকের কেবিনে স্যানিটাইজ করা হচ্ছে। কোভিড বিধি মেনে যাত্রীরা যাতে নিরাপদ দূরত্বে বসেন, সেই কারণে মাঝের সিটে ‘X’ চিহ্নযুক্ত স্টিকার মারা হচ্ছে।