ঠিকা শ্রমিক ইউনিয়নের বিশ্বকর্মা পুজো সবুজ ফিতে কেটে উদ্বোধন করলেন বিধায়ক। শনিবার বিশ্বকর্মা পূজো পালিত হল রাজ্যের পাশাপাশি পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কোলাঘাটে। এশিয়ার বৃহত্তম থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট কোলাঘাট থার্মাল প্ল্যান্ট। এই প্ল্যান্টে সারা বছর হাজার হাজার ইঞ্জিনিয়ার ও শ্রমিকরা প্রত্যহ কালো কয়লা উঁচিয়ে ছয় ছয়টি ইউনিটের তলায় ফায়ার বক্স জ্বালিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে পর্যাপ্ত পরিমাণে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে আসছেন।
তাদের হাড়ভাঙ্গা কঠোর পরিশ্রম বছরের একদিন তাঁদের পরিশ্রমী হাতকে থামিয়ে দেয়। তাই তাদের কাছে কারিগরী দেবতা বিশ্বকর্মার পূজার দিন, আনন্দ ও বাধভাঙা উৎসবের দিন। এদিন সকাল সকাল কোলাঘাট থার্মাল পাওয়ার প্লান্টে তৃণমূলের ঠিকা শ্রমিক ইউনিয়নের পুজোতে হাজির হয়ে কর্মীদের উৎসাহ বাড়ালেন তমলুকের বিধায়ক তথা জেলা সভাপতি সৌমেন কুমার মহাপাত্র।
সঙ্গে ছিলেন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি শেখ সেলিম আলি সহ শহীদ মাতঙ্গিনী ব্লকের সমস্ত তৃণমূল নেতৃত্বরা। এদিন বিধায়ক সবুজ ফিতে কেটে পুজোর উদ্বোধন করেন। এরপরই এলাকার বহু দুস্থ মানুষদের কারখানার শ্রমিক ভাইরা বস্ত্র তুলে দেন বিধায়ক। জাতিবর্ণ নির্বিশেষে, শ্রমিকরা একসাথে মিলে এই পুজোর আয়োজনের মধ্য দিয়ে এক সম্প্রীতির বাতাবরণের সৃষ্টি করেন এদিন মেছেদা এলাকায়।
আরও পড়ুন – মেট্রোর স্বপ্নের দৌড় শুরু হতে চলেছে বিবাদি বাগ থেকে জোকা, মানুষ খুশী
উল্লেখ্য, শনিবার বিশ্বকর্মা পূজো পালিত হল রাজ্যের পাশাপাশি পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কোলাঘাটে। এশিয়ার বৃহত্তম থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট কোলাঘাট থার্মাল প্ল্যান্ট। এই প্ল্যান্টে সারা বছর হাজার হাজার ইঞ্জিনিয়ার ও শ্রমিকরা প্রত্যহ কালো কয়লা উঁচিয়ে ছয় ছয়টি ইউনিটের তলায় ফায়ার বক্স জ্বালিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে পর্যাপ্ত পরিমাণে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে আসছেন। তাদের হাড়ভাঙ্গা কঠোর পরিশ্রম বছরের একদিন তাঁদের পরিশ্রমী হাতকে থামিয়ে দেয়।
তাই তাদের কাছে কারিগরী দেবতা বিশ্বকর্মার পূজার দিন, আনন্দ ও বাধভাঙা উৎসবের দিন। এদিন সকাল সকাল কোলাঘাট থার্মাল পাওয়ার প্লান্টে তৃণমূলের ঠিকা শ্রমিক ইউনিয়নের পুজোতে হাজির হয়ে কর্মীদের উৎসাহ বাড়ালেন তমলুকের বিধায়ক তথা জেলা সভাপতি সৌমেন কুমার মহাপাত্র। সঙ্গে ছিলেন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি শেখ সেলিম আলি সহ শহীদ মাতঙ্গিনী ব্লকের সমস্ত তৃণমূল নেতৃত্বরা।