ডাকাত সন্দেহে গ্রেপ্তার ৭। ডাকাত সন্দেহে ৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে বর্ধমান থানার পুলিস। ধৃতদের নাম শেখ আইনূল, রবীন্দ্র সাউ, শেখ সফিক ওরফে আইসক্রিম, শেখ জাফর, শেখ মফিজুল ইসলাম ওরফে রাকেশ, তপন সাউ ও শেখ নুরুল ওরফে শিবা। বর্ধমান থানার শিবপুর-দিঘিরপাড়, দুবরাজদিঘি, হটুদেওয়ান পিরতলা, বাহিরসর্ব্বমঙ্গলা পাড়া, লক্ষ্মীপুর মাঠ ও বড়বাজার টিকিয়াপাড়া এলাকায় ধৃতদের বাড়ি। পুলিস জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার গভীর রাতে লাকুির্ড এলাকায় জাতীয় সড়কের পাশে একটি হিমঘরের কাছে বেশ কয়েকজন জড়ো হয়েছিল। খবর পেয়ে সেখানে হানা দিয়ে পুলিস ওই ৭ জনকে গ্রেপ্তার করে। দলের কয়েকজন পালিয়ে যায়।
ধৃতদের কাছ থেকে ২টি ভোজালি, ২টি লাঠি, ২টি রড, একটি নাইলনের দড়ি প্রভৃতি উদ্ধার হয়েছে বলে পুলিসের দাবি। রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করা গাড়িতে ডাকাতির পরিকল্পনায় দলটি সেখানে জড়ো হয়েছিল বলে পুলিসের দাবি। ধৃতদের শুক্রবার বর্ধমান আদালতে পেশ করা হয়। বিচার বিভাগীয় হেফাজতে পাঠিয়ে ২০ জানুয়ারি ধৃতদের ফের আদালতে পেশের নির্দেশ দেন সিজেএম।
আরও পড়ুন – শশী, জয়প্রকাশ, সায়ন্তিকা-র নিশানায় শুভেন্দু
উল্লেখ্য, ডাকাত সন্দেহে ৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে বর্ধমান থানার পুলিস। ধৃতদের নাম শেখ আইনূল, রবীন্দ্র সাউ, শেখ সফিক ওরফে আইসক্রিম, শেখ জাফর, শেখ মফিজুল ইসলাম ওরফে রাকেশ, তপন সাউ ও শেখ নুরুল ওরফে শিবা। বর্ধমান থানার শিবপুর-দিঘিরপাড়, দুবরাজদিঘি, হটুদেওয়ান পিরতলা, বাহিরসর্ব্বমঙ্গলা পাড়া, লক্ষ্মীপুর মাঠ ও বড়বাজার টিকিয়াপাড়া এলাকায় ধৃতদের বাড়ি। পুলিস জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার গভীর রাতে লাকুির্ড এলাকায় জাতীয় সড়কের পাশে একটি হিমঘরের কাছে বেশ কয়েকজন জড়ো হয়েছিল।
খবর পেয়ে সেখানে হানা দিয়ে পুলিস ওই ৭ জনকে গ্রেপ্তার করে। দলের কয়েকজন পালিয়ে যায়। ধৃতদের কাছ থেকে ২টি ভোজালি, ২টি লাঠি, ২টি রড, একটি নাইলনের দড়ি প্রভৃতি উদ্ধার হয়েছে বলে পুলিসের দাবি। রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করা গাড়িতে ডাকাতির পরিকল্পনায় দলটি সেখানে জড়ো হয়েছিল বলে পুলিসের দাবি। ধৃতদের শুক্রবার বর্ধমান আদালতে পেশ করা হয়। বিচার বিভাগীয় হেফাজতে পাঠিয়ে ২০ জানুয়ারি ধৃতদের ফের আদালতে পেশের নির্দেশ দেন সিজেএম।