পেটে গামছা বেঁধে ডুয়ার্সকন্যার সামনে প্রতিকি অবস্থান বিক্ষোভে সামিল হল পর্যটন ব্যবসায়ীরা। পেটে গামছা বেঁধে আলিপুরদুয়ার প্রশাসনিক ভবন ডুয়ার্সকন্যার সামনে বৃহস্পতিবার প্রতিকি অবস্থান বিক্ষোভে সামিল হল পর্যটন ব্যবসায়ীরা। ৫০ শতাংশ লোক নিয়ে কোভিড স্ব্যাস্থবিধি মেনে পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়ার দাবি জানালো পর্যটন ব্যবসায়ীরা । ওমিক্রন ও তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার আশঙ্কায় গত তিন জানুয়ারি থেকে রাজ্য সরকার বিধিনিষেধ লাঘু করেছে আর এর জেরে বন্ধ রাজ্যের সমস্ত পর্যটন কেন্দ্র।
ভরা টুরিজম মরশুমে পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ থাকায় সমস্যায় আলিপুরদুয়ার জেলার পর্যটন ব্যবসা জড়িত মানুষেরা। এই এলাকার লজ ব্যবসায়ী,জিপ্সি চালক সবাই বর্তমানে সমস্যায় পড়েছে। কেননা এই সময় পর্যটক আসে আর পর্যটন ব্যবসায়ীরা এই সময় কিছুটা বাড়তি আয়ের মুখ দেখে ।
পর্যটন ব্যবসায়ীদের দাবী অন্যান্য ক্ষেত্র যেমন ৫০ শতাংশ লোক নিয়ে চালু আছে। তেমনি কোভিড স্ব্যাস্থবিধি মেনে ৫০ শতাংশ লোক নিয়ে খুলে দেওয়া হক পর্যটন কেন্দ্র। এই দাবিতে এদিন আলিপুরদুয়ার জেলার জলদাপাড়া চিলাপাতা সহ বিভিন্ন এলাকার পর্যটন ব্যবসায়ীরা ডুয়ার্সকন্যা সামনে বিক্ষোভে সামিল ছিল।
আরও পড়ুন পিঠেপুলির বাজারেও পড়েছে করোনার থাবা
উল্লেখ্য, পেটে গামছা বেঁধে আলিপুরদুয়ার প্রশাসনিক ভবন ডুয়ার্সকন্যার সামনে বৃহস্পতিবার প্রতিকি অবস্থান বিক্ষোভে সামিল হল পর্যটন ব্যবসায়ীরা। ৫০ শতাংশ লোক নিয়ে কোভিড স্ব্যাস্থবিধি মেনে পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়ার দাবি জানালো পর্যটন ব্যবসায়ীরা । ওমিক্রন ও তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার আশঙ্কায় গত তিন জানুয়ারি থেকে রাজ্য সরকার বিধিনিষেধ লাঘু করেছে আর এর জেরে বন্ধ রাজ্যের সমস্ত পর্যটন কেন্দ্র। ভরা টুরিজম মরশুমে পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ থাকায় সমস্যায় আলিপুরদুয়ার জেলার পর্যটন ব্যবসা জড়িত মানুষেরা। এই এলাকার লজ ব্যবসায়ী,জিপ্সি চালক সবাই বর্তমানে সমস্যায় পড়েছে।
কেননা এই সময় পর্যটক আসে আর পর্যটন ব্যবসায়ীরা এই সময় কিছুটা বাড়তি আয়ের মুখ দেখে। পর্যটন ব্যবসায়ীদের দাবী অন্যান্য ক্ষেত্র যেমন ৫০ শতাংশ লোক নিয়ে চালু আছে। তেমনি কোভিড স্ব্যাস্থবিধি মেনে ৫০ শতাংশ লোক নিয়ে খুলে দেওয়া হক পর্যটন কেন্দ্র। এই দাবিতে এদিন আলিপুরদুয়ার জেলার জলদাপাড়া চিলাপাতা সহ বিভিন্ন এলাকার পর্যটন ব্যবসায়ীরা ডুয়ার্সকন্যা সামনে বিক্ষোভে সামিল ছিল।