বৃহস্পতিবার পানিহাটি পৌরসভার অন্তর্গত বিভিন্ন অঞ্চলে জমা জল ও ডেঙ্গু সর্তকতা পরিদর্শনে এলেন জেলাশাসক। সর্বপ্রথম পানিহাটি পৌরসভায় এসে প্রশাসনিক বৈঠকের বসেন এবং পানিহাটি পৌরসভার অন্তর্গত বিভিন্ন ওয়ার্ডে কি অবস্থা তা নিয়ে আলোচনা করেন। পরবর্তীতে 27 নম্বর ওয়ার্ডে গিয়ে বৃষ্টির কারণে যে যে স্থান জলাশয় মগ্ন সে সকল স্থান পরিদর্শন করেন তিনি।
এরপর সেখান থেকে চলে আসেন পানিহাটি রাজ্য সাধারণ হাসপাতালে। হাসপাতালে নর্দমা ও হাসপাতালের সমগ্র পরিতক্ত অঞ্চল পরিদর্শন করেন। হাসপাতালের নর্দমায় যাতে কোনভাবে ডেঙ্গির লার্ভা জন্ম না নেয় তার জন্য গাপ্পি মাছের উপস্থিতি কতটা তাও খতিয়ে দেখেন তিনি। এই পুরো পরিদর্শন শেষ করে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে জেলাশাসক জানান, পানিহাটি চলে যে সমস্ত অঞ্চলে জল জমে থাকে সে সমস্ত জায়গা তিনি পরিদর্শন করে দেখলেন। সেখানে জল জমার কোনো সম্ভাবনা রয়েছে কিনা এবং কতটা পরিচ্ছন্ন রয়েছে এলাকা।
আর ও পড়ুন রামগঙ্গা নদী বাঁধ তৈরিতে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ
বিটি রোড জুড়ে দু’ধারে যেই হাইড্রেন তৈরি হয়েছে সেই ড্রেনগুলি পুরোপুরি ফ্লপ দিয়ে ঢাকার কারণে ভেতরে আবর্জনা জমে জল আটকে দিচ্ছে তার ফলে বর্ষায় জল জমার আশঙ্কা রয়েছে তার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি জানান। এই ডেঙ্গু বিষয়ে পানিহাটির পৌর প্রধান মলয় রায় জানান, পানিহাটিতে বর্তমানে ডেঙ্গুর সংখ্যা অনেকটাই কম এবং ভবিষ্যতে যাতে ডেঙ্গি কোন ভাবে না ছড়িয়ে পড়ে সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন পৌরসভা। পানিহাটি অঞ্চলটি অনেক কিছু হওয়ায় জল জমার সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করবে পৌরসভা।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার পানিহাটি পৌরসভার অন্তর্গত বিভিন্ন অঞ্চলে জমা জল ও ডেঙ্গু সর্তকতা পরিদর্শনে এলেন জেলাশাসক। সর্বপ্রথম পানিহাটি পৌরসভায় এসে প্রশাসনিক বৈঠকের বসেন এবং পানিহাটি পৌরসভার অন্তর্গত বিভিন্ন ওয়ার্ডে কি অবস্থা তা নিয়ে আলোচনা করেন। পরবর্তীতে 27 নম্বর ওয়ার্ডে গিয়ে বৃষ্টির কারণে যে যে স্থান জলাশয় মগ্ন সে সকল স্থান পরিদর্শন করেন তিনি।