আসামি ধরতে গ্রামে গ্রামে গিয়ে ঢাক পিটিয়ে ও মাইকিং করে পুলিশের অভিনব হুলিয়া । আসামি ধরতে গ্রামে গ্রামে গিয়ে হুলিয়া জারি করছে পুলিশ। এমনই ছবি ধরা পড়লো উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাটের মাটিয়া থানার এলাকার একাধিক গ্রামে। মাটিয়া থানারই চাঁপাপুকুর গ্রাম পঞ্চায়েতের আঁকিপুর গ্রামের নাজিমুল ইসলাম ও শাহজাহান মন্ডল একাধিক অভিযোগে অভিযুক্ত।
এই দুজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে বসিরহাট মহকুমা আদালত। অনেক কাঠ খড় পোড়ানো সত্ত্বেও এই দুই আসামিকে পাকড়াও করতে পারছিল না মাটিয়া থানার পুলিশ। তাই আসামিকে গারদে ঢোকানোর ঢোকানোর এক অভিনব পন্থা বেছে নিল পুলিশ আধিকারিকরা। মাটিয়া থানার একাধিক গ্রামে গিয়ে গিয়ে ওই দুই ফেরার ফেরার আসামিকে ধরতে পুলিশ আধিকারিকরা একেবারে ঢাক পিটিয়ে-নাগাড়া বাজিয়ে ও মাইকিং প্রচার করে ওই দুই আসামির বিরুদ্ধে হুলিয়া জারি করলো।
পুলিশ আধিকারিকরা মাইকে জানাচ্ছেন জানাচ্ছেন, আদালতের নির্দেশ মতো ওই দুই আসামি যেন অবিলম্বে আত্মসমর্পণ করে পুলিশের কাছে। নয়তো ওই দুই ব্যক্তির সমস্ত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির দখল নেওয়া হবে এবং নিলাম করে সেই সম্পত্তি বিক্রি করে দেওয়া হবে। এমন ভাবেই ভয় দেখিয়ে ওই দুই আসামিকে পাকড়াও করার পথ বেছে নিতে বাধ্য হচ্ছে পুলিশ। গ্রামে গ্রামে গিয়ে পুলিশের এই কান্ড দেখে হতভম্ব হচ্ছেন গ্রামবাসীরাও। এই ভাবে আদৌ কি আসামিরা পুলিশের জালে ধরা দেবে!! সন্দিহান সকলে।
আর ও পড়ুন বিদায়বেলায় ম্লান হয়ে যেতে পারে শীতের আমেজ
উল্লেখ্য, আসামি ধরতে গ্রামে গ্রামে গিয়ে ঢাক পিটিয়ে ও মাইকিং করে পুলিশের অভিনব হুলিয়া । আসামি ধরতে গ্রামে গ্রামে গিয়ে হুলিয়া জারি করছে পুলিশ। এমনই ছবি ধরা পড়লো উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাটের মাটিয়া থানার এলাকার একাধিক গ্রামে। মাটিয়া থানারই চাঁপাপুকুর গ্রাম পঞ্চায়েতের আঁকিপুর গ্রামের নাজিমুল ইসলাম ও শাহজাহান মন্ডল একাধিক অভিযোগে অভিযুক্ত। এই দুজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে বসিরহাট মহকুমা আদালত। অনেক কাঠ খড় পোড়ানো সত্ত্বেও এই দুই আসামিকে পাকড়াও করতে পারছিল না মাটিয়া থানার পুলিশ। তাই আসামিকে গারদে ঢোকানোর ঢোকানোর এক অভিনব পন্থা বেছে নিল পুলিশ আধিকারিকরা।
মাটিয়া থানার একাধিক গ্রামে গিয়ে গিয়ে ওই দুই ফেরার ফেরার আসামিকে ধরতে পুলিশ আধিকারিকরা একেবারে ঢাক পিটিয়ে-নাগাড়া বাজিয়ে ও মাইকিং প্রচার করে ওই দুই আসামির বিরুদ্ধে হুলিয়া জারি করলো। পুলিশ আধিকারিকরা মাইকে জানাচ্ছেন জানাচ্ছেন, আদালতের নির্দেশ মতো ওই দুই আসামি যেন অবিলম্বে আত্মসমর্পণ করে পুলিশের কাছে। নয়তো ওই দুই ব্যক্তির সমস্ত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির দখল নেওয়া হবে এবং নিলাম করে সেই সম্পত্তি বিক্রি করে দেওয়া হবে। এমন ভাবেই ভয় দেখিয়ে ওই দুই আসামিকে পাকড়াও করার পথ বেছে নিতে বাধ্য হচ্ছে পুলিশ। গ্রামে গ্রামে গিয়ে পুলিশের এই কান্ড দেখে হতভম্ব হচ্ছেন গ্রামবাসীরাও। এই ভাবে আদৌ কি আসামিরা পুলিশের জালে ধরা দেবে!! সন্দিহান সকলে।