তপন কান্দু খুনের ঘটনায় ধৃত ৫ জনকে ফের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল আদালত। ঝালদার জয়ী কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু হত্যাকাণ্ডে একের পর এক নয়া তথ্য উদঘাটন হচ্ছে। চাঞ্চল্যকর অভিযোগ উঠে আসছে এই ঘটনায়। পারিবারিক দ্বন্দ্বের তত্ত্ব উপস্থাপন করা হয়েছিল। যার জেরে তপন কান্দুর দাদা নরেন এবং ভাইপো দীপককে গ্রেফতার করা হয়। এছাড়াও কলেবর সিং ,আশিক খান এবং সত্যবান প্রামানিককে গ্রেফতার করা হয়। তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠিয়ে ছিল সিবিআই (CBI)। তবে জিজ্ঞাসাবাদের পর তাদের জেল হেফাজত হয়।
সেই জেল হেফাজতের সময়সীমা শেষ হয় বুধবার। এদিন তাদেরকে পুরুলিয়া জেলা আদালতে তোলা হয়েছিল। আদালতের তরফ থেকে বিচারক নির্দেশ দেন ওই পাঁচ জন অভিযুক্তকে আবার ১৪ দিনের জন্য জেল হেফাজতে রাখা হবে। তাই আগামী ১১ই মে তাদের পুনরায় আদালতে হাজিরা দেবার কথা জানানো হয়েছে। এই ঘটনায় অন্যতম প্রত্যক্ষদর্শী নিরঞ্জন বৈষ্ণব আত্মঘাতী হয়। যদিও তাঁর আত্মহত্যার মামলা বর্তমানে সিবিআই তদন্তের অধীনে রয়েছে।
এরপর তপন কান্দুর ছেলে দেব কান্দু অভিযোগ করেন স্থানীয় নেতা ভীম তিওয়ারির বিরুদ্ধে। তাঁর অভিযোগ ভীম তিওয়ারি তাকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেয়। যার ফলে কান্দু পরিবারের তরফ থেকে অভিযোগ দায়ের করা হয় পুলিশের কাছে এবং একই অভিযোগ দায়ের করা হয় সিবিআই আধিকারিকদের কাছেও। যার ফলে সিবিআই আধিকারিকরা ভীম তিওয়ারি কে তলব করে। যদিও পরে তিনি সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। এবং পাল্টা জানান, তার ওপরে মিথ্যে অভিযোগ আনা হচ্ছে।
আরও পড়ুন – সার্বিকভাবে শেষ হল উচ্চমাধ্যমিক- কবে বেরোবে ফলাফল!
উল্লেখ্য, ঝালদার জয়ী কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু হত্যাকাণ্ডে একের পর এক নয়া তথ্য উদঘাটন হচ্ছে। চাঞ্চল্যকর অভিযোগ উঠে আসছে এই ঘটনায়। পারিবারিক দ্বন্দ্বের তত্ত্ব উপস্থাপন করা হয়েছিল। যার জেরে তপন কান্দুর দাদা নরেন এবং ভাইপো দীপককে গ্রেফতার করা হয়। এছাড়াও কলেবর সিং ,আশিক খান এবং সত্যবান প্রামানিককে গ্রেফতার করা হয়। তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠিয়ে ছিল সিবিআই (CBI)। তবে জিজ্ঞাসাবাদের পর তাদের জেল হেফাজত হয়।