তপন কান্দু খুনের মূল ভাড়াটে শুটার গ্রেপ্তার, উদ্ধার আগ্নেয়াস্ত্র. নিহত কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু খুনের মূল ভাড়াটে খুনিকে গ্রেফতার করল সিবিআই। শনিবার রাতে তাকে ঝাড়খণ্ডের বোকারো এলাকা থেকে গ্রেফতার করে সিবিআইয়ের তদন্তকারি দল। তার বিরুদ্ধে খুন ও অস্ত্র আইন ছাড়াও একাধিক জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা করে সিবিআই। ধৃত মূল ভাড়াটে খুনির নাম শেখ জাবির আনসারি। তার বাড়ি ঝাড়খণ্ডের বোকারো জেলার পেংখনারায়ণপুর গ্রামে। রবিবার, কড়া পুলিশি নিরাপত্তা বলয় তৈরি করে তাকে পুরুলিয়া জেলা আদালতে নিয়ে আসেন সিবিআই আধিকারিকরা।
আরও পড়ুন – ব্রিটিশরা যখন পয়সা গুনছে, তখন ইউক্রেনীয়রা লাশ গুনছে, ইউক্রেনের ফার্স্ট লেডি
তার আগে ডাক্তারি পরীক্ষা হয় ঝালদা হাসপাতালে। ওদিন ধৃতকে পুরুলিয়া আদালতে তোলা হলে ভারপ্রাপ্ত মূখ্য বিচার বিভাগীয় বিচারক ধৃতকে ১০ দিনের সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দেন। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ১৩ই মার্চ ঝালদা-বাঘমুণ্ডি পথে গোকুলনগর গ্রামের কাছে হাঁটতে বেরিয়ে খুন হন ঝালদা পুরসভার দুনম্বর ওয়ার্ডের কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু। তাঁর সঙ্গে ছিলেন চার বন্ধু।
এই ঘটনায় প্রথমে রাজ্য পুলিশের সিট তদন্ত শুরু করে। দীপক কান্দু, নরেন কান্দু, কলেবর সিং ও আশিক খানকে গ্রেফতার করে। তারপরে কলকাতা উচ্চ আদালতের নির্দেশে সিবিআই তদন্তভার নেয়। তপন কান্দু হত্যাকাণ্ডের কিনারায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দলের স্কেচ এক্সপার্টরা পেনসিল দিয়ে এঁকে ‘ক্রাইম ম্যাপ’ তৈরি করে। সত্যবান পরামানিক নামে একজনকে গ্রেফতার করে সিবিআই। পাঁচ মাস তদন্ত ভার পেয়েও দুই ভাড়াটে খুনি অধরা ছিল। সিবিআই তরফের আইনজীবী সঞ্জয় ঝা বলেন, ‘ধৃত জাবির আনসারীর কাছ থেকে তপন কান্দু খুনে ব্যবহার হওয়া বাইক ও আগ্নেয়াস্ত্রটি উদ্ধার করা হয়েছে। একইসঙ্গে এই জাবিরকে জেরা করে আরও বেশকিছু তথ্য পাওয়া যেতে পারে বলে অনুমান করছেন সিবিআইয়ের তদন্তকারী আধিকারিকরা।
উল্লেখ্য, তপন কান্দু খুনের মূল ভাড়াটে শুটার গ্রেপ্তার, উদ্ধার আগ্নেয়াস্ত্র. নিহত কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু খুনের মূল ভাড়াটে খুনিকে গ্রেফতার করল সিবিআই। শনিবার রাতে তাকে ঝাড়খণ্ডের বোকারো এলাকা থেকে গ্রেফতার করে সিবিআইয়ের তদন্তকারি দল। তার বিরুদ্ধে খুন ও অস্ত্র আইন ছাড়াও একাধিক জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা করে সিবিআই। ধৃত মূল ভাড়াটে খুনির নাম শেখ জাবির আনসারি। তার বাড়ি ঝাড়খণ্ডের বোকারো জেলার পেংখনারায়ণপুর গ্রামে। রবিবার, কড়া পুলিশি নিরাপত্তা বলয় তৈরি করে তাকে পুরুলিয়া জেলা আদালতে নিয়ে আসেন সিবিআই আধিকারিকরা।