তিন দিন থেকে এলাকায় পচা দুর্গন্ধ, অবশেষে ঘর থেকে উদ্ধার বাবার মৃতদেহ, মা, মেয়ে মানসিক ভাবে অসুস্থ ছিলো, বলছেন এলাকাবাসী। চঞ্চল্য জলপাইগুড়ি পৌরসভার ২১ নম্বর ওয়ার্ডে। শুক্রবার এই ঘটনা কে ঘিরে একদিকে যেমন চঞ্চল্য ছড়িয়েছে এ সি কলেজ সংলগ্ন এলাকায়, পাশাপাশি মৃত্যুর কারণ নিয়েও উঠছে নানান প্রশ্ন, তদন্তে পুলিশ।
শুক্রবার মৃত অজিত কর্মকারের স্ত্রী আচমকাই পাড়ার একটি ওষুধের দোকানে গিয়ে জানান, যে ওনার স্বামী মারা গিয়েছে, এর পরেই উক্ত দোকানদার মহিলাকে থানায় যাবার পরামর্শ দেন, এবং এর পরেই এলাকার কাউন্সিলর সহ অনেকেই বিষয়টি জেনে ছুটে আসে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে, এবং ঘরের মেঝেতে পরে থাকা রঞ্জিত কর্মকারের মৃতদেহ দেখতে পায়।
আরও পড়ুন – তৃনমূল নেতা- মন্ত্রীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বিজেপির বিক্ষোভ মিছিল
প্রাথমিক অনুমান যে ব্যাক্তির মৃতদেহ তার অন্তত ৩ দিন আগেই মৃত্যু হয়েছে। পুলিশ মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে পাঠিয়ে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। অপরদিকে, মৃত রঞ্জিত কর্মকারের আপন বোন দাদার এই পরিণতি দেখে পুলিশের সামনেই মৃত ব্যাক্তির মেয়ের ওপর আক্রোশে ঝাঁপিয়ে পরে। (বাইট ).১ অপরদিকে এলাকার কাউন্সিলর তারকনাথ দাস জানান, এই বাড়িতে পাড়ার কেউ ঢুকতে পারতো না, কেউ গেলেই পাথর ছুড়ে মারতো ওপর তলা থেকে, অনেকবার আমরা এদের নিয়ে সৃষ্টি ঝামেলার খবর পেয়ে এসেছি।
(বাইট ২, কাউন্সিলর ). মৃত রঞ্জিত কর্মকারের আপন ভাস্তা অমিত কর্মকার জানান, এই বাড়িতে একমাত্র জেঠুই ভালো ছিলো, সবার সাথে কথা বলতো, কিন্তু কাকিমা, এবং বোন খুব অত্যাচার করতো। তিন দিন থেকে