তুষার শুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘাকে দূর থেকে দেখার অনুভূতি পেতে হলে যেতে হবে চাকুং এ। দার্জিলিং থেকে তুষার শুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘা কে দেখতে অভূতপূর্ব লাগে। তবে দূর থেকেও কাঞ্চনজঙ্ঘা কে দেখতে আরো সুন্দর লাগে। উত্তর সিকিমের পাহাড়ি গ্রাম চাকুং, এই ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার আলাদাই মজা। বিশেষত্ব হলো ৩৬০ ভিউ পয়েন্ট থেকে তুষারশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘাকে দেখতে পাওয়া যায়।এই ছোট পাহাড়ি গ্রামের প্রাকৃতিক পরিবেশ অপরূপ সুন্দর।
একদিকে সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশ অপরদিকে ভিউ পয়েন্ট থেকে তুষার শুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘা কে দেখতে পাওয়া সব মিলিয়ে উপভোগ্য । এই ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম থেকে দার্জিলিং ও কালিম্পংকে দেখতে পাওয়া যায়। বিশেষ করে রাতের বেলা দার্জিলিং কে দেখতে একেবারে জোনাকি পোকার মতন লাগে। তুষারশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ শোভা সাক্ষাৎ করবার জন্য ভোর সাড়ে চারটের মধ্যে উঠে ভিউ পয়েন্টে গেলে এক অপরূপ অনুভূতি উপলব্ধি করা যায়। এখানে থাকবার জন্য দুটি হোমেস্ট রয়েছে। শিলিগুড়ি থেকে অনায়াসে সড়কপথে উত্তর সিকিমের পাহাড়ি গ্রামটিতে পৌঁছে যাওয়া যায়, যেতে সময় লাগে চার ঘণ্টা।
আরও পড়ুন – দীপাবলি ও শ্যামাপূজা নিয়ে রাজারহাট থানা কমিটির প্রশাসনিক বৈঠক
উল্লেখ্য, দার্জিলিং থেকে তুষার শুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘা কে দেখতে অভূতপূর্ব লাগে। তবে দূর থেকেও কাঞ্চনজঙ্ঘা কে দেখতে আরো সুন্দর লাগে। উত্তর সিকিমের পাহাড়ি গ্রাম চাকুং, এই ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার আলাদাই মজা। বিশেষত্ব হলো ৩৬০ ভিউ পয়েন্ট থেকে তুষারশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘাকে দেখতে পাওয়া যায়।এই ছোট পাহাড়ি গ্রামের প্রাকৃতিক পরিবেশ অপরূপ সুন্দর। একদিকে সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশ অপরদিকে ভিউ পয়েন্ট থেকে তুষার শুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘা কে দেখতে পাওয়া সব মিলিয়ে উপভোগ্য ।
এই ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম থেকে দার্জিলিং ও কালিম্পংকে দেখতে পাওয়া যায়। বিশেষ করে রাতের বেলা দার্জিলিং কে দেখতে একেবারে জোনাকি পোকার মতন লাগে। তুষারশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ শোভা সাক্ষাৎ করবার জন্য ভোর সাড়ে চারটের মধ্যে উঠে ভিউ পয়েন্টে গেলে এক অপরূপ অনুভূতি উপলব্ধি করা যায়। এখানে থাকবার জন্য দুটি হোমেস্ট রয়েছে। শিলিগুড়ি থেকে অনায়াসে সড়কপথে উত্তর সিকিমের পাহাড়ি গ্রামটিতে পৌঁছে যাওয়া যায়, যেতে সময় লাগে চার ঘণ্টা।