তৃণমূলের মালদহ জেলা বঙ্গ জননী বাহিনীর উদ্যোগে বিজয়া সম্মেলনি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় গঠিত বঙ্গ জননী বাহিনীর মালদা শাখার বিজয়া সম্মিলনী অনুষ্ঠিত হলো বুধবার মালদা শহরের সুভাষপল্লী এলাকায় একটি বেসরকারি হোটেলে।প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মাধ্যমে উদ্বোধন করা হয় বিজয়া সম্মেলনীর।
দুর্গাপূজা, দীপাবলি, ছট উৎসব শেষে এদিন বিজয়া সম্মেলনের আয়োজন করা হয় জেলা বঙ্গ জননী বাহিনীর উদ্যোগে। উপস্থিত ছিলেন, ইংরেজবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যান তথা তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী, তৃণমূল নেতা দুলাল সরকার, বঙ্গ জননী বাহিনীর জেলা সভানেত্রী চৈতালি সরকার, কাউন্সিলর সুজিত সাহা, গৌতম দাস সহ অন্যান্য কাউন্সিলর ও সংগঠনের কর্মীরা।
এ বিষয়ে জেলা বঙ্গ জননীর সভানেত্রী চৈতালি ঘোষ সরকার বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে মানুষ বিশেষ করে মহিলাদের স্বার্থে বঙ্গ জননী বাহিনী গঠন করেছিলেন। যেখানেই মানুষ কোন বিপদে পড়বেন তখন বঙ্গ জননী বাহিনী ঝাঁপিয়ে পড়বেন এই উদ্দেশ্যেই নিয়েই বাহিনী গঠন করেছিলেন। সাংসদ মালা রায় ও মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে আমরা কাজ করে চলেছি।
সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে যখন কোন মানুষ বিপদে পড়ছে আমরা খবর পেলেই ঝাঁপিয়ে পড়ছি এবং বিশেষ করে মহিলারা যখন কোন হিংসার শিকার হচ্ছেন আমাদেরকে খবর দিলেই আমরা মমতাদির আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে তাদেরকে সাহায্য করার চেষ্টা করছি।
আরও পড়ুন – বাংলা ভাগের চক্রান্তের বিরোধিতা করলেন অভিনেতা মীর
উল্লেখ্য, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় গঠিত বঙ্গ জননী বাহিনীর মালদা শাখার বিজয়া সম্মিলনী অনুষ্ঠিত হলো বুধবার মালদা শহরের সুভাষপল্লী এলাকায় একটি বেসরকারি হোটেলে।প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মাধ্যমে উদ্বোধন করা হয় বিজয়া সম্মেলনীর।
দুর্গাপূজা, দীপাবলি, ছট উৎসব শেষে এদিন বিজয়া সম্মেলনের আয়োজন করা হয় জেলা বঙ্গ জননী বাহিনীর উদ্যোগে। উপস্থিত ছিলেন, ইংরেজবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যান তথা তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কৃষ্ণেন্দু নারায়ণ চৌধুরী, তৃণমূল নেতা দুলাল সরকার, বঙ্গ জননী বাহিনীর জেলা সভানেত্রী চৈতালি সরকার, কাউন্সিলর সুজিত সাহা, গৌতম দাস সহ অন্যান্য কাউন্সিলর ও সংগঠনের কর্মীরা।
এ বিষয়ে জেলা বঙ্গ জননীর সভানেত্রী চৈতালি ঘোষ সরকার বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে মানুষ বিশেষ করে মহিলাদের স্বার্থে বঙ্গ জননী বাহিনী গঠন করেছিলেন। যেখানেই মানুষ কোন বিপদে পড়বেন তখন বঙ্গ জননী বাহিনী ঝাঁপিয়ে পড়বেন এই উদ্দেশ্যেই নিয়েই বাহিনী গঠন করেছিলেন। সাংসদ মালা রায় ও মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে আমরা কাজ করে চলেছি।
সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে যখন কোন মানুষ বিপদে পড়ছে আমরা খবর পেলেই ঝাঁপিয়ে পড়ছি এবং বিশেষ করে মহিলারা যখন কোন হিংসার শিকার হচ্ছেন আমাদেরকে খবর দিলেই আমরা মমতাদির আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে তাদেরকে সাহায্য করার চেষ্টা করছি। বাহিনীর উদ্যোগে