তৃণমূল নেতা খুনের অভিযোগে গ্রেপ্তার বিজেপি নেতা

তৃণমূল নেতা খুনের অভিযোগে গ্রেপ্তার বিজেপি নেতা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

নিজস্ব সংবাদদাতা,বসিরহাট, ১৯ শে জুন :বসিরহাট মহাকুমার সন্দেশখালি নেজাট থানার জিব ভ‍্যাঙ্গি পাড়ার ঘটনা মেছো ঘেরি দখল দলীয় পতাকা টানানো শান্তি মিছিলকে কেন্দ্র করে তৃণমূল বিজেপি সংঘর্ষে মৃত এক তৃণমূল কর্মী কাইয়ুম মোল্লা বিজেপি দুই মৃত কর্মী প্রদীপ মণ্ডল সুকান্ত মন্ডল। ঘটনায় রাজ্য কেন্দ্রীয় চরম সংঘাত। কখনো তৃণমূলের প্রতি নিধি দল আবার কখনো বিজেপির প্রতিনিধি দল। রাজ্যপালের হস্তক্ষেপ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী স্বরাষ্ট্র সচিবের কাছে রিপোর্ট চেয়ে চিঠি ।সব মিলিয়ে নেজাট কান্ড রাজ্য দেশে রাজনীতিতে জায়গা করে নিয়েছে। নেজাট ঘটনা ইতিমধ্যে বেশ কিছু বিজেপি ও তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাল্টা অভিযোগ দায়ের হয়েছে পুলিশের কাছে। সব মিলিয়ে রাজনীতি তুঙ্গে মৃতদেহ নিয়ে। 15 জুন শনিবার 4 জন তৃণমূল কর্মীকে গ্রেপ্তার করে নেজাট থানার পুলিশ তাদেরকে পাঁচদিনের পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে ।পাশাপাশি এক পক্ষ গ্রেফতার করল অন্য পক্ষ কেন গ্রেফতার হবে না। তাই নিয়ে মুখ খুলেছিল তৃণমূল নেতারা। পুলিশের কাছে যথেষ্ট চাপ তার মধ্য দিয়েই আজ বুধবার ভোররাতে রাতে সন্দেশখালি থেকে গ্রেফতার তৃণমূল নেতা কাইয়ুম মোল্লা খুনের ঘটনায় বিজেপির নেতা জগদীশ মন্ডল। কে গ্রেফতার করেছে নেজাট থানার পুলিশ ।ধৃতকে আজ মঙ্গলবার বসিরহাট মহকুমা আদালতে তোলা হয়েছে। ইতিমধ্যে তৃণমূল ও বিজেপি সংঘর্ষে মোট পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বিজেপি নেতা শান্তনু চক্রবর্তী বলছে মেছো ভেরি রাজনীতি এটা তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে জোর যার ফলে সংঘর্ষ খুন একই দাবি মানছে তৃণমূল নেতা কৌশিক দত্ত বলছেন আমরা বিগত দিনে দেখেছি বামফ্রন্ট আমলে সন্দেশখালি খালিতে মেছো ভেরি দখল নিয়ে সংঘর্ষ লেগেই থাকত সেই তথ্য জোরালো হচ্ছে যার কারণে বিজেপি তৃণমূলে সংঘর্ষ প্রশাসন সঠিক তদন্ত করে যারা এর সঙ্গে যুক্ত তাদেরকে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছিলো নিরীহ গ্রামবাসীরা যাতে হেনস্থা না হয় সেটার দিকে নজর রাখুক পুলিশ প্রশাসন

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top