তেজপাতা চাষ করে লাভবান হচ্ছেন চোপড়ার চাষিরা , চাহিদা ভিন রাজ্যে। চোপড়া ব্লকের বিভিন্ন অঞ্চলে সাথী ফসল হিসেবে তেজপাতা চাষ করে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা । তাই তেজপাতা গাছ লাগানোর আগ্রহ বেড়েছে চোপড়ায়। চোপড়ার সোনাপুর অঞ্চলের তিন মাইল এলাকার চাষী আনন্দ ঘরামী, সঞ্জীব দাস প্রশান্ত মন্ডল এবং সুজন দাস রা জানান কৃষির সাথে কম খরচে সাথী ফসল হিসেবে তেজপাতা লাভজনক চাষ।
এই গাছ বাড়ির পাশে এবং চা বাগানে লাগানো যায়। প্রতি গাছে বছরে পনের শ থেকে দুই হাজার টাকা পর্যন্ত কাঁচা চা পাতা বিক্রি করা যায়। এছাড়াও প্রতি কিলো আট নয় টাকা দরে বাড়িতে বসেই বিক্রি করা যায়। চাষীদের পাশাপাশি তেজপাতার ব্যবসা করে আয়ের মুখ দেখছে অনেকে। তেজপাতা ব্যবসায়ী প্রশান্ত মন্ডল জানান, চাষীদের কাছ থেকে কাঁচা পাতা কিনে রৌদ্রে শুকিয়ে প্যাকেট করে তারা ৪৫ থেকে ৫০ টাকা কিলো দরে বিক্রি করেন।
উত্তর দিনাজপুর জেলার চোপড়া ব্লক জুড়ে তাই তেজপাতা চাষের উপরে জোর দিয়েছেন চাষীরা । চোপড়া এলাকার তেজপাতা পাড়ি দিচ্ছে বিভিন্ন রাজ্যে চাহিদাও আছে ভালো। চাষীদের মতে যে কেউ অতি সহজে কম খরচে লাভজনক চাষ হিসেবে তেজপাতা গাছ লাগাতে পারে।
আরও পড়ুন – আকাশ পরিষ্কার, নিউ জলপাইগুড়ি রেল স্টেশন থেকে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘাকে
উল্লেখ্য,চোপড়া ব্লকের বিভিন্ন অঞ্চলে সাথী ফসল হিসেবে তেজপাতা চাষ করে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা । তাই তেজপাতা গাছ লাগানোর আগ্রহ বেড়েছে চোপড়ায়। চোপড়ার সোনাপুর অঞ্চলের তিন মাইল এলাকার চাষী আনন্দ ঘরামী, সঞ্জীব দাস প্রশান্ত মন্ডল এবং সুজন দাস রা জানান কৃষির সাথে কম খরচে সাথী ফসল হিসেবে তেজপাতা লাভজনক চাষ।
এই গাছ বাড়ির পাশে এবং চা বাগানে লাগানো যায়। প্রতি গাছে বছরে পনের শ থেকে দুই হাজার টাকা পর্যন্ত কাঁচা চা পাতা বিক্রি করা যায়। এছাড়াও প্রতি কিলো আট নয় টাকা দরে বাড়িতে বসেই বিক্রি করা যায়। চাষীদের পাশাপাশি তেজপাতার ব্যবসা করে আয়ের মুখ দেখছে অনেকে। তেজপাতা ব্যবসায়ী প্রশান্ত মন্ডল জানান, চাষীদের কাছ থেকে কাঁচা পাতা কিনে রৌদ্রে শুকিয়ে প্যাকেট করে তারা ৪৫ থেকে ৫০ টাকা কিলো দরে বিক্রি করেন।
উত্তর দিনাজপুর জেলার চোপড়া ব্লক জুড়ে তাই তেজপাতা চাষের উপরে জোর দিয়েছেন চাষীরা । চোপড়া এলাকার তেজপাতা পাড়ি দিচ্ছে বিভিন্ন রাজ্যে চাহিদাও আছে ভালো। চাষীদের মতে যে কেউ অতি সহজে কম খরচে লাভজনক চাষ হিসেবে তেজপাতা গাছ লাগাতে পারে।