উত্তর দিনাজপুর জেলার নাম যে কয়েকটি জিনিসের জন্য প্রসিদ্ধ, তার একটা হল তুলাইপাঞ্জি চাল। স্বাদে ও গন্ধে এই চালের সাথে পাল্লা দেওয়া শুধু কঠিনই নয়, একপ্রকার অসম্ভব। সেই তুলাইপাঞ্জি চালের স্বাদ পেতে অপেক্ষা করে বসে থাকেন বহু বাঙালি। তুলাই চাষী টিপু মন্ডল বলেন, কুলিক নদীর পাড় বরাবর পলি মিশ্রিত উর্বর মাটি এই চাল চাষের জন্যে উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করেছে। তাই ভট্টদিঘী, রামপুর, মোহিনীগঞ্জ, ভাটোলহাটের বিস্তৃত অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণে তুলাই ধান চাষ হয়।
এরপর আসে ধান থেকে চাল তৈরির কাজ। সেখানেও দরকার দক্ষতা ও মুন্সিয়ানা। তবেই তৈরি হয় সুগন্ধি ও সরু তুলাই চাল। স্থানীয় বাসিন্দা তরুন রায় বলেন, তুলাই চালের বেচাকেনা বলতে মোহিনীগঞ্জের হাটই প্রসিদ্ধ। প্রতি সপ্তাহের মঙ্গলবার এই হাট বসে। সেদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলে বেচাকেনা। সারা বছরই এই হাট থেকে কোলকাতা সহ ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে তুলাই চাল পৌঁছে যায়। তবে, মাধব সাহা নামে এক কাপড় ব্যবসায়ী জানান, তুলাইপাঞ্জি ধান আর চালের জন্য এই হাট বিখ্যাত। তবে এই হাটে সব কিছুই কেনা-বেচা হয়। কিন্তু হাট মালিক এবং পঞ্চায়েতের দেখভালের অভাবে, দিন-দিন হাটের অবস্থা বেহাল হয়ে পড়ছে। ফলে কমছে ক্রেতা ও বিক্রেতার সংখ্যা।
আরও পড়ুন – গত এক সপ্তাহের বর্ষায় ফুলেঁ ফেপে উঠেছে তিস্তা
উল্লেখ্য, উত্তর দিনাজপুর জেলার নাম যে কয়েকটি জিনিসের জন্য প্রসিদ্ধ, তার একটা হল তুলাইপাঞ্জি চাল। স্বাদে ও গন্ধে এই চালের সাথে পাল্লা দেওয়া শুধু কঠিনই নয়, একপ্রকার অসম্ভব। সেই তুলাইপাঞ্জি চালের স্বাদ পেতে অপেক্ষা করে বসে থাকেন বহু বাঙালি। তুলাই চাষী টিপু মন্ডল বলেন, কুলিক নদীর পাড় বরাবর পলি মিশ্রিত উর্বর মাটি এই চাল চাষের জন্যে উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করেছে। তাই ভট্টদিঘী, রামপুর, মোহিনীগঞ্জ, ভাটোলহাটের বিস্তৃত অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণে তুলাই ধান চাষ হয়। এরপর আসে ধান থেকে চাল তৈরির কাজ।
সেখানেও দরকার দক্ষতা ও মুন্সিয়ানা। তবেই তৈরি হয় সুগন্ধি ও সরু তুলাই চাল। স্থানীয় বাসিন্দা তরুন রায় বলেন, তুলাই চালের বেচাকেনা বলতে মোহিনীগঞ্জের হাটই প্রসিদ্ধ। প্রতি সপ্তাহের মঙ্গলবার এই হাট বসে। সেদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলে বেচাকেনা। সারা বছরই এই হাট থেকে কোলকাতা সহ ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে তুলাই চাল পৌঁছে যায়। তবে, মাধব সাহা নামে এক কাপড় ব্যবসায়ী জানান, তুলাইপাঞ্জি ধান আর চালের জন্য এই হাট বিখ্যাত। তবে এই হাটে সব কিছুই কেনা-বেচা হয়।