চিকিৎসকের তৎপরতায় বিরল রোগ থেকে প্রাণে বাঁচলেন ৫৬ বছরের এক ব্যক্তি

চিকিৎসকের তৎপরতায় বিরল রোগ থেকে প্রাণে বাঁচলেন ৫৬ বছরের এক ব্যক্তি

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
তৎপরতায়

চিকিৎসকের তৎপরতায় বিরল রোগ থেকে প্রাণে বাঁচলেন ৫৬ বছরের এক ব্যক্তি। জয়নগরে ওয়েলস্ সিনড্রোম সংক্রমণে আক্রান্ত এক।  চিকিৎসকের তৎপরতায় এই বিরল রোগ থেকে প্রাণে বাঁচলেন বছর ৫৬ র প্রদীপ নস্কর। গত ২৯ শে ডিসেম্বর জ্বর গায়ে ব্যথা নিয়ে জয়নগরে ডাক্তার অশোক কান্ডারীর নার্সিংহোমে আসেন রায়দীঘি জটার দেউল মাঝের খেয়ার বাসিন্দা প্রদীপ নস্কর। ডক্টর কান্ডারী তাকে প্রাথমিক চিকিৎসার পাশাপাশি রক্তের নমুনা সংগ্রহ করে কিছু ঔষধপত্র দিয়ে ছেড়ে দেন।

 

এরপর ৩০ শে ডিসেম্বর ওই ব্যক্তি বাড়িতে সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়লে বাড়ির লোকজন পুনরায় ডাক্তার কান্ডারীর নার্সিংহোমে নিয়ে আসেন। ডক্টর কান্ডারী ওই ব্যক্তির চিকিৎসা করতে গিয়ে দেখেন একদিনে তার শরীরে বিস্তর পরিবর্তন এসেছে,তার কিডনির সমস্যায় ইউরিন বন্ধ হয়ে গিয়েছে,রক্তে বিলুরুবিনের মাত্রা বেড়ে গিয়েছে এবং শ্বাসকষ্ট হচ্ছে।

 

রোগীর এইসব উপসর্গ দেখে ডাক্তার কান্ডারী “ওয়েলস্ সিনড্রোম” সংক্রমণের আশঙ্কা করেন এবং সাথে সাথে ওই রোগের চিকিৎসা ও শুরু করে দেন এবং রোগীর শরীরে রক্তের ঘাটতি থাকায় প্রায় ২২ ইউনিট রক্ত দিতে হয় তাকে।এরপর তার রক্তের নমুনা মুম্বাইয়ে পাঠানো হলে রিপোর্টে” ওয়েলস সিনড্রোম” পজিটিভ আছে। ডক্টর কান্ডারী জানান “ওয়েলস সিনড্রোম” একটি রেয়ার কেস। ইউনাইটেড স্টেটে বছরে ৪০ থেকে ৮০ জন এই রোগে আক্রান্ত হয়। মূলত ইঁদুরের মূত্র থেকে এই রোগ ছড়ায় বলেও তিনি জানান।

 

আর ও পড়ুন    পিস্তল দেখিয়ে মদের দোকানে ফিল্মি কায়দায় ডাকাতি

 

ডাক্তার কান্ডারী আরো জানান,২০০৬ সালে জয়নগরে প্রথম এই রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন এক ব্যাক্তি ,১৫ বছর পর আবার পাওয়া গেলো।তাই তিনি এই রোগ থেকে মানুষকে সচেতন থাকতে বলেন। ওয়েলস সিনড্রোম রোগে আক্রান্ত রায়দিঘির বাসিন্দা প্রদীপ নস্কর এর মেয়ে ডাক্তার কান্ডারীর চিকিৎসায় খুশি হয়ে জানালেন, বাবাকে এখানে না আনলে হয়তো বাঁচাতেই পারতাম না।

 

উল্লেখ্য,চিকিৎসকের তৎপরতায় বিরল রোগ থেকে প্রাণে বাঁচলেন ৫৬ বছরের এক ব্যক্তি। জয়নগরে ওয়েলস্ সিনড্রোম সংক্রমণে আক্রান্ত এক।  চিকিৎসকের তৎপরতায় এই বিরল রোগ থেকে প্রাণে বাঁচলেন বছর ৫৬ র প্রদীপ নস্কর। গত ২৯ শে ডিসেম্বর জ্বর গায়ে ব্যথা নিয়ে জয়নগরে ডাক্তার অশোক কান্ডারীর নার্সিংহোমে আসেন রায়দীঘি জটার দেউল মাঝের খেয়ার বাসিন্দা প্রদীপ নস্কর। ডক্টর কান্ডারী তাকে প্রাথমিক চিকিৎসার পাশাপাশি রক্তের নমুনা সংগ্রহ করে কিছু ঔষধপত্র দিয়ে ছেড়ে দেন।

 

এরপর ৩০ শে ডিসেম্বর ওই ব্যক্তি বাড়িতে সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়লে বাড়ির লোকজন পুনরায় ডাক্তার কান্ডারীর নার্সিংহোমে নিয়ে আসেন। ডক্টর কান্ডারী ওই ব্যক্তির চিকিৎসা করতে গিয়ে দেখেন একদিনে তার শরীরে বিস্তর পরিবর্তন এসেছে,তার কিডনির সমস্যায় ইউরিন বন্ধ হয়ে গিয়েছে,রক্তে বিলুরুবিনের মাত্রা বেড়ে গিয়েছে এবং শ্বাসকষ্ট হচ্ছে।

 

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top