থানাতেই শ্রমিকদের জন্য হেল্পলাইন উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার। পূর্ব মেদনীপুর জেলার হলদিয়াতে প্রায় ৫০-৫৫ টি ছোট বড় কারখানা রয়েছে। এই সকল কারখানায় শ্রমিকদের মজুরি সহ বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে শ্রমিক অসন্তোষ রয়েছে।সেই সমস্যা সমাধানের জন্যে এবার প্রত্যেক কারখানার শ্রমিকদের জন্য হেল্পলাইন চালু হল।গত ২৮ মে শিল্পশহর হলদিয়া এসেছিলেন সর্বভারতীয় তৃনমূল সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি ১০০ দিন সময় নিয়ে ছিলেন শ্রমিকদের সম্পূর্ণ দাবি-দাওয়া পাইয়ে দেবেন বলে । আর তারই সুবাদে আজ ৬ জুন থেকে হলদিয়ার বিভিন্ন থানায় শ্রমিকদের জন্য হেল্পলাইন চালু হল মনে করছে শ্রমিক মহল।
ভবানীপুর,হলদিয়া, দুর্গাচক,সুতাহাটা হেল্পলাইন উদ্ধোধন করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শ্রদ্ধা এন পান্ডে। যদিও এ নিয়েই গেরুয়া শিবিরের শ্রমিক নেতৃত্ব কটাক্ষ করেছেন। তিনি বলেন পুলিশের কাজ মানুষকে সুরক্ষা দেওয়া। পুলিশ এখন তৃণমূলের নেতারা কাজ করছে। তৃনমূল নেতৃত্ব অবশ্য হেল্পলাইন চালু হওয়ায় খুব খুশী।সেই সাথে বিজেপি নেতৃত্বকে কটাক্ষ করে তাঁরা বলেন এতো শ্রমিকদের ধমকে-চমকে-মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়ে বে আইনী ভাবে টাকা তুলতো বিজেপি নেতারা।সেটা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে বুঝেই গায়ে জ্বালা ধরেছে
আরও পড়ুন – ভরসন্ধেয় তিলোত্তমায় জোড়া খুন, উদ্ধার হলো দম্পতির রক্তাক্ত দেহ
উল্লেখ্য, পূর্ব মেদনীপুর জেলার হলদিয়াতে প্রায় ৫০-৫৫ টি ছোট বড় কারখানা রয়েছে। এই সকল কারখানায় শ্রমিকদের মজুরি সহ বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে শ্রমিক অসন্তোষ রয়েছে।সেই সমস্যা সমাধানের জন্যে এবার প্রত্যেক কারখানার শ্রমিকদের জন্য হেল্পলাইন চালু হল।গত ২৮ মে শিল্পশহর হলদিয়া এসেছিলেন সর্বভারতীয় তৃনমূল সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি ১০০ দিন সময় নিয়ে ছিলেন শ্রমিকদের সম্পূর্ণ দাবি-দাওয়া পাইয়ে দেবেন বলে । আর তারই সুবাদে আজ ৬ জুন থেকে হলদিয়ার বিভিন্ন থানায় শ্রমিকদের জন্য হেল্পলাইন চালু হল মনে করছে শ্রমিক মহল।
ভবানীপুর,হলদিয়া, দুর্গাচক,সুতাহাটা হেল্পলাইন উদ্ধোধন করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শ্রদ্ধা এন পান্ডে। যদিও এ নিয়েই গেরুয়া শিবিরের শ্রমিক নেতৃত্ব কটাক্ষ করেছেন। তিনি বলেন পুলিশের কাজ মানুষকে সুরক্ষা দেওয়া। পুলিশ এখন তৃণমূলের নেতারা কাজ করছে। তৃনমূল নেতৃত্ব অবশ্য হেল্পলাইন চালু হওয়ায় খুব খুশী।সেই সাথে বিজেপি নেতৃত্বকে কটাক্ষ করে তাঁরা বলেন এতো শ্রমিকদের ধমকে-চমকে-মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়ে বে আইনী ভাবে টাকা তুলতো বিজেপি নেতারা।সেটা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে বুঝেই গায়ে জ্বালা ধরেছে