কর্তব্যরত এক চিকিৎসককে প্রকাশ্য থাপ্পড় মারার অভিযোগ পুলিশ কর্মীর বিরুদ্ধে। ঘটনা ঘিরে চরম উত্তেজনা মালদা মেডিকাল কলেজ হাসপাতাল চত্বর এলাকায়। অবিলম্বে ওই পুলিশকর্মীর শাস্তির দাবিতে আন্দোলনরত জুনিয়র চিকিৎসকরা। জানা যায় বুধবার মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আউটডোর কর্তব্যরত অবস্থায় ছিলেন চিকিৎসক সৌভিক সাহা।
ফোন কল আশায় আউটডোর থেকে মেডিকেল কলেজে রোগী দেখতে আসছিলেন তিনি। ঠিক সেই সময় আউটডোরের সামনে মালদা জেলা সংশোধনাগার থেকে আসামিদের শারীরিক পরীক্ষা করাতে আসা পুলিশ কর্মী রাম রায় প্রকাশ্য তাকে থাপ্পড় মারে বলে অভিযোগ।
বিষয়টি জানাজানি হতেই বিক্ষোভে ফেটে পড়েন অন্যান্য চিকিৎসকরা। ওই পুলিশকর্মীকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন তারা। যদিও পরে খবর পেয়ে ইংরেজবাজার থানার বিশাল পুলিশবাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আর ও পড়ুন ভ্রাম্যমাণ লঞ্চের মাধ্যমে সুন্দরবনের গ্রামে শুরু হল কোভিড টিকাকরন ও স্বাস্থ্য পরিষেবা
উল্লেখ্য, কর্তব্যরত এক চিকিৎসককে প্রকাশ্য থাপ্পড় মারার অভিযোগ পুলিশ কর্মীর বিরুদ্ধে। ঘটনা ঘিরে চরম উত্তেজনা মালদা মেডিকাল কলেজ হাসপাতাল চত্বর এলাকায়। অবিলম্বে ওই পুলিশকর্মীর শাস্তির দাবিতে আন্দোলনরত জুনিয়র চিকিৎসকরা। জানা যায় বুধবার মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আউটডোর কর্তব্যরত অবস্থায় ছিলেন চিকিৎসক সৌভিক সাহা। ফোন কল আসায় আউটডোর থেকে মেডিকেল কলেজে রোগী দেখতে আসছিলেন তিনি।
ঠিক সেই সময় আউটডোরের সামনে মালদা জেলা সংশোধনাগার থেকে আসামিদের শারীরিক পরীক্ষা করাতে আসা পুলিশ কর্মী রাম রায় প্রকাশ্য তাকে থাপ্পড় মারে বলে অভিযোগ। বিষয়টি জানাজানি হতেই বিক্ষোভে ফেটে পড়েন অন্যান্য চিকিৎসকরা। ওই পুলিশকর্মীকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন তারা। যদিও পরে খবর পেয়ে ইংরেজবাজার থানার বিশাল পুলিশবাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
কর্তব্যরত এক চিকিৎসককে প্রকাশ্য থাপ্পড় মারার অভিযোগ পুলিশ কর্মীর বিরুদ্ধে। ঘটনা ঘিরে চরম উত্তেজনা মালদা মেডিকাল কলেজ হাসপাতাল চত্বর এলাকায়। অবিলম্বে ওই পুলিশকর্মীর শাস্তির দাবিতে আন্দোলনরত জুনিয়র চিকিৎসকরা। জানা যায় বুধবার মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আউটডোর কর্তব্যরত অবস্থায় ছিলেন চিকিৎসক সৌভিক সাহা।ফোন কল আশায় আউটডোর থেকে মেডিকেল কলেজে রোগী দেখতে আসছিলেন তিনি। ঠিক সেই সময় আউটডোরের সামনে মালদা জেলা সংশোধনাগার থেকে আসামিদের শারীরিক পরীক্ষা করাতে আসা পুলিশ কর্মী রাম রায় প্রকাশ্য তাকে থাপ্পড় মারে বলে অভিযোগ।
বিষয়টি জানাজানি হতেই বিক্ষোভে ফেটে পড়েন অন্যান্য চিকিৎসকরা। ওই পুলিশকর্মীকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন তারা। যদিও পরে খবর পেয়ে ইংরেজবাজার থানার বিশাল পুলিশবাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।