কালীপুজো উপলক্ষ্যে কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে দক্ষিণেশ্বর মন্দির। দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে এবার মা ভবতারিণীর পুজো এবার ১৬৭তম বর্ষে পা ড়াখোল। এবছর দেবী সাজবেন কথামৃতে বর্ণিত সাবেক গয়নায়। সাবেক ধাঁচে পরানো হবে বেনারসিও। বৃহস্পতিবার ভোর পাঁচটায় খোলা হয়েছে মন্দিরের দরজা। দুপুর সাড়ে ১২টায় বন্ধ হয়ে যাবে। ফের খুলবে দুপুর তিনটেয়। তারপর থেকে সারা রাত খোলা থাকবে মন্দির।
জানা গিয়েছে, দর্শনার্থীরা সকাল থেকেই কোভিড বিধি মেনে পুজো দিতে পারবেন। তবে মন্দিরে প্রবেশ করতে হলে স্যানিটাইজেশন টানেল পেরিয়ে দেহের তাপমাত্রা পরীক্ষা করতে হবে। তবেই মিলবে এন্ট্রি। মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক। পুজো দেওয়ার সময় নির্দিষ্ট দূরত্ব-বিধি অনুসরণ করেই লাইনে দাঁড়াতে পারবেন ভক্তরা। তবে মন্দির চত্বরে বসে পুজো দেখার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না।
দক্ষিণেশ্বর মন্দির কমিটির তরফে জানা গিয়েছে, ‘চিরাচরিত প্রথা মেনেই পুজোর আয়োজন করা হয়েছে। কিন্তু করোনা পরিস্থিতির কারণে বসে পুজো দেখার সুযোগ থাকছে না। তবে টিভিতে সরাসরি সম্প্রচার দেখা যাবে।’ পাশাপাশি দর্শনার্থীদের প্রসাদ বিতরণ বন্ধ থাকছে।
আর ও পড়ুন অবশেষে ভারতীয় ক্রিকেট দলের কোচ হলেন রাহুল দ্রাবিড়
এদিন সকালে মঙ্গল আরতি দিয়ে শুরু হয়েছে ভবতারিণীর পুজো। দুপুরে পাঁচ রকম মাছ, পাঁচ রকম ভাজা, পাঁচ রকমের মিষ্টি দিয়ে অন্ন ভোগ দেওয়া হবে। রাতে তিন প্রহরে হবে দেবীর পুজো। চলবে স্তোত্রপাঠ। পুজো উপলক্ষে মন্দির চত্বর কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হচ্ছে। নজরদারির জন্য থাকছে ৪২টি সিসি ক্যামেরা। এ ছাড়াও রাজ্য প্রশাসন ও ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের তরফে থাকছে বিশাল পুলিশ বাহিনী, এবং বম্ব স্কোয়াড।
উল্লেখ্য, কালীপুজো উপলক্ষ্যে কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে দক্ষিণেশ্বর মন্দির। দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে এবার মা ভবতারিণীর পুজো এবার ১৬৭তম বর্ষে পা ড়াখোল। এবছর দেবী সাজবেন কথামৃতে বর্ণিত সাবেক গয়নায়। সাবেক ধাঁচে পরানো হবে বেনারসিও। বৃহস্পতিবার ভোর পাঁচটায় খোলা হয়েছে মন্দিরের দরজা। দুপুর সাড়ে ১২টায় বন্ধ হয়ে যাবে। ফের খুলবে দুপুর তিনটেয়।
তারপর থেকে সারা রাত খোলা থাকবে মন্দির। দর্শনার্থীরা সকাল থেকেই কোভিড বিধি মেনে পুজো দিতে পারবেন। তবে মন্দিরে প্রবেশ করতে হলে স্যানিটাইজেশন টানেল পেরিয়ে দেহের তাপমাত্রা পরীক্ষা করতে হবে। তবেই মিলবে এন্ট্রি। মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক। পুজো দেওয়ার সময় নির্দিষ্ট দূরত্ব-বিধি অনুসরণ করেই লাইনে দাঁড়াতে পারবেন ভক্তরা। তবে মন্দির চত্বরে বসে পুজো দেখার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না।