দরজা ভেঙে যুবতীদের গণধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৭! ব্যান্ডের রিহার্সাল শেষে সহকর্মীর বাড়িতে গিয়েছিলেন। আর সেখানেই ঘটলো গুরুতর ঘটনা। বাড়ির দরজা ভেঙে মহিলাদের তুলে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল। ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ডেবরাতে। গণধর্ষণের অভিযোগে পুলিশ ৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। বুধবার ধৃতদের মেদিনীপুর আদালতে তোলা হয়। ৪ অভিযুক্তের ৬ দিনের পুলিশ হেফাজত ও বাকি ৩ জনের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। রবিবার রাতে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ডেবরা ব্লকের ২ নং ভরতপুর এলাকায়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার ডেবরা মাড়তলা এলাকায় ব্যান্ডের রিহার্সালে গিয়েছিল তিন মহিলা সহ ৫ জন। সেখানে রিহার্সাল শেষ হয় সন্ধ্যা নাগাদ। বাড়ি না ফিরে ভরতপুর এলাকায় এক সহকর্মী মহিলার বাড়িতে যান তিন মহিলা সহ বাকি দুজন। মাঝরাতে ওই মহিলার বাড়ির দরজা ভেঙে দুই মহিলাকে একটি পুকুর পাড়ে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষন করা হয় বলে অভিযোগ। এমনকী, পরে তাঁদের ভয় দেখিয়ে এলাকা থেকে তাড়িয়েও দেওয়া হয়। সোমবার ডেবরা থানায় লিখিত অভিযোগ জানান ওই মহিলা ও ব্যান্ডের এক যুবক। আর সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমে ৭ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। অভিযুক্তরা বেশীর ভাগই ডেবরার বাসিন্দা।
উল্লেখ্য, ব্যান্ডের রিহার্সাল শেষে সহকর্মীর বাড়িতে গিয়েছিলেন। আর সেখানেই ঘটলো গুরুতর ঘটনা। বাড়ির দরজা ভেঙে মহিলাদের তুলে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল। ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ডেবরাতে। গণধর্ষণের অভিযোগে পুলিশ ৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। বুধবার ধৃতদের মেদিনীপুর আদালতে তোলা হয়। ৪ অভিযুক্তের ৬ দিনের পুলিশ হেফাজত ও বাকি ৩ জনের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। রবিবার রাতে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ডেবরা ব্লকের ২ নং ভরতপুর এলাকায়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার ডেবরা মাড়তলা এলাকায় ব্যান্ডের রিহার্সালে গিয়েছিল তিন মহিলা সহ ৫ জন। সেখানে রিহার্সাল শেষ হয় সন্ধ্যা নাগাদ। বাড়ি না ফিরে ভরতপুর এলাকায় এক সহকর্মী মহিলার বাড়িতে যান তিন মহিলা সহ বাকি দুজন। মাঝরাতে ওই মহিলার বাড়ির দরজা ভেঙে দুই মহিলাকে একটি পুকুর পাড়ে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষন করা হয় বলে অভিযোগ। এমনকী, পরে তাঁদের ভয় দেখিয়ে এলাকা থেকে তাড়িয়েও দেওয়া হয়। সোমবার ডেবরা থানায় লিখিত অভিযোগ জানান ওই মহিলা ও ব্যান্ডের এক যুবক। আর সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমে ৭ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। অভিযুক্তরা বেশীর ভাগই ডেবরার বাসিন্দা।