আত্মঘাতী হলো দশম শ্রেণীর স্কুল ছাত্রী, চাঞ্চল্য এলাকায়

আত্মঘাতী হলো দশম শ্রেণীর স্কুল ছাত্রী, চাঞ্চল্য এলাকায়

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
দশম

আত্মঘাতী হলো দশম শ্রেণীর স্কুল ছাত্রী, চাঞ্চল্য এলাকায়। প্রেমের পরিণত হওয়ার আগে আত্মঘাতী হল এক দ্বাদশ শ্রেণীর স্কুল ছাত্রী। মৃতের নাম তাপসী মল্লিক (১৮)।ঘটনাটি ঘটেছে বুুধবার রাতে ক্যানিং থানার অন্তর্গত তালদি ষ্টেশন সংলগ্ন এলাকায়।

 

স্থানীয় সুত্রে জানা গিয়েছে ওই ছাত্রীর মা পরিচারিকার কাজ করেন কলকাতা। এদিন রাতে তিনি  বাড়িতে ফিরে দেখেন তাঁর একমাত্র মেয়ে ঘরের মধ্যে ঝুলছে। কান্নাকাটি করে চিৎকার চেঁচামেচি করতে থাকেন।প্রতিবেশীরা দৌড়ে আসেন। তারা ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করে  চিকিৎসার জন্য তড়িঘড়ি ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।

 

ক্যানিং থানার পুলিশ মৃতদেহ টি উদ্ধার করে ময়না তদন্তে পাঠিয়ে ঠিক কি কারণে ওই ছাত্রী আত্মঘাতী হল সে বিষয়ে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।তালদির বাসিন্দা সুদর্শন মল্লিক তিনি ভিন রাজ্যে কাজ করেন।তাঁর স্ত্রী বন্দনা মল্লিক কলকাতায় পরিচারিকার কাজ করেন।দম্পতির একমাত্র কন্যা তাপসী মল্লিক।স্থানীয় একটি উচ্চমাধ্যমিক হাইস্কুলের দ্বাদশ শ্রেণী ছাত্রী।

 

বাবা-মা বাড়িতে না থাকায় বিগত প্রায় দুবছর আগেই স্থানীয় এক স্কুল ছাত্রের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে ছাত্রীর এমনি অভিযোগ।এদিকে এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।প্রেম ঘটিত কারণে না অন্য কোন কারণে মৃত্যু সে বিষয়ে খতিয়ে দেখছে পুলিশ।পুলিশ জানান এক ছাত্রীর দেহ উদ্ধার করা হয়েছে।তবে কিভাবে এমন ধরনের ঘটনা ঘটলো সে বিষয়ে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

 

উল্লেখ্য, আত্মঘাতী হলো দশম শ্রেণীর স্কুল ছাত্রী, চাঞ্চল্য এলাকায়। প্রেমের পরিণত হওয়ার আগে আত্মঘাতী হল এক দ্বাদশ শ্রেণীর স্কুল ছাত্রী। মৃতের নাম তাপসী মল্লিক (১৮)।ঘটনাটি ঘটেছে বুুধবার রাতে ক্যানিং থানার অন্তর্গত তালদি ষ্টেশন সংলগ্ন এলাকায়। স্থানীয় সুত্রে জানা গিয়েছে ওই ছাত্রীর মা পরিচারিকার কাজ করেন কলকাতা।

 

এদিন রাতে তিনি  বাড়িতে ফিরে দেখেন তাঁর একমাত্র মেয়ে ঘরের মধ্যে ঝুলছে। কান্নাকাটি করে চিৎকার চেঁচামেচি করতে থাকেন।প্রতিবেশীরা দৌড়ে আসেন। তারা ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করে  চিকিৎসার জন্য তড়িঘড়ি ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।ক্যানিং থানার পুলিশ মৃতদেহ টি উদ্ধার করে ময়না তদন্তে পাঠিয়ে ঠিক কি কারণে ওই ছাত্রী আত্মঘাতী হল সে বিষয়ে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।তালদির বাসিন্দা সুদর্শন মল্লিক তিনি ভিন রাজ্যে কাজ করেন।তাঁর স্ত্রী বন্দনা মল্লিক কলকাতায় পরিচারিকার কাজ করেন।

 

আর ও পড়ুন    বাঘের আক্রমণে জখম হরিণ প্রাণ বাঁচাতে নদী সাঁতরে এলো লোকালয়ে

 

দম্পতির একমাত্র কন্যা তাপসী মল্লিক।স্থানীয় একটি উচ্চমাধ্যমিক হাইস্কুলের দ্বাদশ শ্রেণী ছাত্রী। বাবা-মা বাড়িতে না থাকায় বিগত প্রায় দুবছর আগেই স্থানীয় এক স্কুল ছাত্রের সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে ছাত্রীর এমনি অভিযোগ।এদিকে এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।প্রেম ঘটিত কারণে না অন্য কোন কারণে মৃত্যু সে বিষয়ে খতিয়ে দেখছে পুলিশ।পুলিশ জানান এক ছাত্রীর দেহ উদ্ধার করা হয়েছে।তবে কিভাবে এমন ধরনের ঘটনা ঘটলো সে বিষয়ে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top