দশম শ্রেনীর ছাত্রীকে অপহরন। থানায় অভিযোগ জানালেও পুলিশ কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ। পুলিশ সুপার ও জেলা শাসকের কাছে অভিযোগ দায়ের পরিবারের। ঘটনাটি ঘটেছে মালদার গাজোল থানা এলাকায়।
ওই নাবালিকার পরিবারের অভিযোগ মে মাসের ১১তারিখ মেয়ে ঘুমিয়ে ছিল। সেই সময় মুখে কাপড় বেঁধে জোড় পূর্বক মেয়েকে তুলে নিয়ে যায়। সকাল হতেই মেয়েকে না দেখতে পেয়ে খোঁজাখুজি শুরু করে। তিনদিন পরে মেয়ে ফোন কর জানায় স্থানীয় সুমন রানা নামক এলাকার এক যুবক তুলে নিয়ে এসেছে। সেখানে তাকে মারধর ও নির্যাতন করছে।এরপর থেকে মেয়ের সাথে আর কথা হয়নি।
তারা মেয়েকে অন্য কোথাও পাচার করতে পারে। ঘটনায় স্থানীয় গাজোল থানায় অভিযোগ জানালে এখনো পর্যন্ত পুলিশ কোন ব্যবস্থা নেয়নিবলে অভিযোগ।ঘটনার পর থেকে স্থানিয় থানা ব্যবস্থা না নেওয়ায় পুলিশ সুপার ও জেলা শাসককে লিখিত অভিযোগ জানায়।
যদিও তাদের উকিল সফিকুল ইসলাম জানান,মেয়েটিকে দুস্কৃতিকারী তুলে নিয়ে গিয়েছে। মেয়েটিক ধর্ষন,বিক্রি বা অন্য কোন কাজে যুক্ত করতে পারে। গাজোল থানা ব্যবস্থা না নেওয়া আমরা পুলিশ সুপার ও জেলা শাসককে লিখিত ভাবে জানিয়েছি। যদিও এই বিষয়ে পুলিশের কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন – পান চাষিদের পাশে দাঁড়াতে এবার উদ্যোগ নিল হাওড়া জেলা পরিষদ
উল্লেখ্য, দশম শ্রেনীর ছাত্রীকে অপহরন। থানায় অভিযোগ জানালেও পুলিশ কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ। পুলিশ সুপার ও জেলা শাসকের কাছে অভিযোগ দায়ের পরিবারের। ঘটনাটি ঘটেছে মালদার গাজোল থানা এলাকায়। ওই নাবালিকার পরিবারের অভিযোগ মে মাসের ১১তারিখ মেয়ে ঘুমিয়ে ছিল। সেই সময় মুখে কাপড় বেঁধে জোড় পূর্বক মেয়েকে তুলে নিয়ে যায়। সকাল হতেই মেয়েকে না দেখতে পেয়ে খোঁজাখুজি শুরু করে।
তিনদিন পরে মেয়ে ফোন কর জানায় স্থানীয় সুমন রানা নামক এলাকার এক যুবক তুলে নিয়ে এসেছে। সেখানে তাকে মারধর ও নির্যাতন করছে।এরপর থেকে মেয়ের সাথে আর কথা হয়নি। তারা মেয়েকে অন্য কোথাও পাচার করতে পারে। ঘটনায় স্থানীয় গাজোল থানায় অভিযোগ জানালে এখনো পর্যন্ত পুলিশ কোন ব্যবস্থা নেয়নিবলে অভিযোগ।ঘটনার পর থেকে স্থানিয় থানা ব্যবস্থা না নেওয়ায় পুলিশ সুপার ও জেলা শাসককে লিখিত অভিযোগ জানায়।
যদিও তাদের উকিল সফিকুল ইসলাম জানান,মেয়েটিকে দুস্কৃতিকারী তুলে নিয়ে গিয়েছে। মেয়েটিক ধর্ষন,বিক্রি বা অন্য কোন কাজে যুক্ত করতে পারে। গাজোল থানা ব্যবস্থা না নেওয়া আমরা পুলিশ সুপার ও জেলা শাসককে লিখিত ভাবে জানিয়েছি। যদিও এই বিষয়ে পুলিশের কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।