দার্জিলিং-এ পরিবেশ বান্ধব গ্রাম চটকপুর। বাঙালি ভ্রমণ পিপাসু, হাতে সুযোগ পেলেই দীঘা, পুরী,দার্জিলিং চলে যান অনেকেই। তবে চিরাচরিত পরিবেশ ছেড়ে কাছাকাছি রয়েছে এমন এক ঠিকানা যেখানে গেলে অনাবিল শান্তি পাওয়া যাবে। দার্জিলিং থেকে ২২ কিলোমিটার দূরে পাহাড়ি গ্রাম নাম চটকপুর।
মাত্র এক দশক থেকে গ্রামটি পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত হয়েছে। এই গ্রামের মূল আকর্ষণ গ্রামটি পরিবেশবান্ধব। গ্রামে মোট ১৯টি পরিবার বসবাস করে। এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা কে অপূর্ব সুন্দর দেখায়। এছাড়া ওয়াচ টাওয়ার থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখার সৌভাগ্যস পায়ে পর্যটকরা। পানীয় জলের সমস্যা রয়েছে গ্রামটিতে, ঝরনার জলের ওপরে নির্ভর করতে হয় গ্রামবাসীদের।
এখানকার গ্রামবাসীদের অনুরোধ পানীয় জলের সুব্যবস্থা তারা যেন পান। এখানকার হোমেস্টের মালিকরা জানিয়েছেন মোটামুটি তাদের ভালোই চলে যায়, সারা বছর কম বেশি পর্যটকদের ভীর লেগেই থাকে। জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর এই তিন মাস বাদ দিলে, বছরের অন্যান্য সময় পর্যটকদের সমাগম হয়ে থাকে।
আরও পড়ুন – প্রতিবন্ধী কন্যা দায়গ্রস্ত পিতাকে উদ্ধার করলও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা
উল্লেখ্য, বাঙালি ভ্রমণ পিপাসু, হাতে সুযোগ পেলেই দীঘা, পুরী,দার্জিলিং চলে যান অনেকেই। তবে চিরাচরিত পরিবেশ ছেড়ে কাছাকাছি রয়েছে এমন এক ঠিকানা যেখানে গেলে অনাবিল শান্তি পাওয়া যাবে। দার্জিলিং থেকে ২২ কিলোমিটার দূরে পাহাড়ি গ্রাম নাম চটকপুর।
মাত্র এক দশক থেকে গ্রামটি পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত হয়েছে। এই গ্রামের মূল আকর্ষণ গ্রামটি পরিবেশবান্ধব। গ্রামে মোট ১৯টি পরিবার বসবাস করে। এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা কে অপূর্ব সুন্দর দেখায়। এছাড়া ওয়াচ টাওয়ার থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখার সৌভাগ্যস পায়ে পর্যটকরা। পানীয় জলের সমস্যা রয়েছে গ্রামটিতে, ঝরনার জলের ওপরে নির্ভর করতে হয় গ্রামবাসীদের।
এখানকার গ্রামবাসীদের অনুরোধ পানীয় জলের সুব্যবস্থা তারা যেন পান। এখানকার হোমেস্টের মালিকরা জানিয়েছেন মোটামুটি তাদের ভালোই চলে যায়, সারা বছর কম বেশি পর্যটকদের ভীর লেগেই থাকে। জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর এই তিন মাস বাদ দিলে, বছরের অন্যান্য সময় পর্যটকদের সমাগম হয়ে থাকে।