Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 129
The people of Afghanistan should take responsibility, Pakistan said

আফগানিস্তানের দায়িত্ব সেদেশের জনগণের নেওয়া উচিত, জানালো পাকিস্তান

আফগানিস্তানের দায়িত্ব সেদেশের জনগণের নেওয়া উচিত, জানালো পাকিস্তান

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
দায়িত্ব
আফগানিস্তানের  দায়িত্ব সেদেশের জনগণের নেওয়া উচিত, জানালো পাকিস্তান
ছবি সংগ্রহে সাইন টিভি

 

আফগানিস্তানের দায়িত্ব সেদেশের জনগণের নেওয়া উচিত, জানালো পাকিস্তান। আফগানিস্তানের ছয় প্রতিবেশি দেশের একটি যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে আফগানিস্তানের ভবিষ্যৎ রচনার দায়িত্ব সেদেশের জনগণকেই নেয়া উচিত। শান্তি ও সংহতির যে-কোনো পরিকল্পনা তাদের আশা-আকাঙ্ক্ষার ভিত্তিতেই হওয়া উচিত।

 

ইরানি গনমাধ্যম পার্স টুডের খবরে বলা হয়, যে ছয়টি দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রীদের মধ্যে ওই ভার্চুয়াল কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়েছে সেসব দেশ হলো: পাকিস্তান, ইরান, তুর্কমেনিস্তান, উজবেকিস্তান, তাজিকিস্তান এবং চীন।

 

আফগানিস্তানের প্রতিবেশি এই কটি দেশের মধ্যে আলোচনার মধ্য দিয়ে যা অর্জিত হয়েছে তা নি:সন্দেহে খুবই মূল্যবান ও গুরুত্ববহ। বিশেষ করে আফগানিস্তানে একটি অবাধ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সরকার গঠনের বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

 

আর ও পড়ুন    চাঁচল মহকুমা সাজাবেন এই তৃণমূল বিধায়ক

 

সত্যি বলতে এটাই এখন আফগান জনগণের প্রাণের দাবি।  আফগানিস্তানের ছয় প্রতিবেশি দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই যৌথ বিবৃতিতে দুটি বিষয় বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।

 

একটা হলো জনগণের আবেদনে তালেবানের সাড়া দেওয়া এবং দ্বিতীয়টি হলো শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সেদেশের জনগণের ওপর দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণের দায়িত্ব দেওয়া। ছয় প্রতিবেশি দেশও আফগানিস্তানের জনগণকে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানসহ অন্যান্য চাহিদা পূরণে এগিয়ে আসতে প্রস্তুত বলে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে। এটা প্রমাণ করছে প্রতিবেশি দেশগুলো আফগান পরিস্থিতির প্রতি সুনজর রাখছে এবং চেষ্টা করছে মানবিক সংকট যেন বেড়ে যেতে না পারে।

 

আমেরিকাসহ কোনো কোনো আরব দেশ গত দুই দশক ধরে আফগান সংকট মোকাবেলায় প্রতিবেশি দেশগুলোকে এগিয়ে আসার সুযোগ দেয় নি। এখন আর সেই সমস্যা নেই। পরিস্থিতি পুরোপুরিই পাল্টে গেছে এবং সহযোগিতার দ্বার উন্মুক্ত হয়েছে।

 

তালেবান যেহেতু তাদের দেশের ব্যাপারে খুবই অভিজ্ঞ, তাদেরই উচিত প্রতিবেশি দেশগুলোর এগিয়ে আসার পথ সুগম করা।  নিউ আমেরিকা কেন্দ্রের রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ স্টিভ কোল মনে করেন: আঞ্চলিক দেশগুলোর মধ্যকার প্রতিযোগিতা এখন পাল্টে যাওয়া উচিত।

 

বিশেষ করে প্রতিবেশি দেশগুলোর উচিত এখন আফগানিস্তান পুনর্গঠনে সহযোগিতায় সচেষ্ট হওয়া। আফগানিস্তানের প্রতি সবার ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিই দেশটির সংকট নিরসনের একমাত্র উপায়।  সর্বোপরি আফগানিস্তানের জনগণের অধিকার যে-কোনো উপায়ে নিশ্চিত হোক-এটাই এখন সকলের প্রত্যাশা।

 

উল্লেখ্য, আফগানিস্তানের ছয় প্রতিবেশি দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই যৌথ বিবৃতিতে দুটি বিষয় বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে। একটা হলো জনগণের আবেদনে তালেবানের সাড়া দেওয়া এবং দ্বিতীয়টি হলো শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সেদেশের জনগণের ওপর দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণের দায়িত্ব দেওয়া।

 

ছয় প্রতিবেশি দেশও আফগানিস্তানের জনগণকে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানসহ অন্যান্য চাহিদা পূরণে এগিয়ে আসতে প্রস্তুত বলে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে। এটা প্রমাণ করছে প্রতিবেশি দেশগুলো আফগান পরিস্থিতির প্রতি সুনজর রাখছে এবং চেষ্টা করছে মানবিক সংকট যেন বেড়ে যেতে না পারে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top