দিকে দিকে ইভিএম ভাঙচুরের অভিযোগ। বসিরহাট থেকে বারাসত, বারাকপুর থেকে সোনারপুর –দিকে দিকে ইভিএম ভাঙচুরের অভিযোগ। প্রতিটি ঘটনাতেই কাঠগড়ায় বিজেপি। উত্তর ২৪ পরগনার বারাকপুরের বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিংয়ের হুঁশিয়ারির জেরেই কি এই পদক্ষেপ গেরুয়া শিবিরের? প্রথমে ইভিএম ভাঙচুরের খবর আগে বসিরহাট থেকে। ওই পুরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডে মন্দিরহাটা দেশপ্রিয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভোটাভুটি চলছিল। ভোটারদের দাবি, আচমকাই বিজেপি প্রার্থী সুজয় চন্দ্র ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে ঢুকে পড়েন। ইভিএম ভাঙচুর করতে শুরু করেন। বিজেপি প্রার্থীর দাবি, ২, ৩, ৪ ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডে ভোটে বেনিয়ম হচ্ছে।
তাই ভোট করে কোনও লাভ নেই। এই যুক্তিতে ইভিএম ভেঙে দেন তিনি। যদিও তৃণমূলের দাবি, ইচ্ছাকৃতভাবে ভোটের দিন এলাকায় এভাবে অশান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছে গেরুয়া শিবির। যদিও পুলিশ প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই বিজেপি প্রার্থীকে গ্রেপ্তার করেছে। বারাসতের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ছবিও প্রায় একইরকম। এখানেও ইভিএম ভাঙচুরের অভিযোগে কাঠগড়ায় বিজেপি। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশবাহিনী পৌঁছে পরিস্থিতি সামাল দেয়। বিজেপি প্রার্থীকে আটক করেছে পুলিশ। ইভিএম ভাঙচুরের ফলে বেশ কিছুক্ষণ ভোটগ্রহণ স্থগিত হয়ে যায়। অর্জুন সিংয়ের গড় ভাটপাড়াতেও অশান্তি।
আর ও পড়ুন পুরভোটের আগে জোর কদমে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি
৯ নম্বর ওয়ার্ডে বুথের ভিতর ঢুকে কার্যত তাণ্ডব চালায় বলে বিজেপির বিরুদ্ধে অভিযোগ। ভাঙচুর করা হয় ইভিএম। পরিস্থিতি এতটাই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে যে ঘটনাস্থলে পৌঁছন আইসি–সহ বিশাল পুলিশবাহিনী। উত্তর বারাকপুরের ২০ নম্বর ওয়ার্ডেও বিজেপির বিরুদ্ধে উঠেছে ইভিএম ভাঙচুরের অভিযোগ। রাজপুর সোনারপুর পুরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডেও ইভিএম ভাঙচুর করে দুষ্কৃতীরা। পরিস্থিতি সামাল দিতে মৃদু লাঠিচার্জও করে পুলিশ। প্রত্যেকটি বুথে ইভিএম ভাঙচুরের ঘটনায় রিপোর্ট তলব করেছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।
উল্লেখ্য, বসিরহাট থেকে বারাসত, বারাকপুর থেকে সোনারপুর –দিকে দিকে ইভিএম ভাঙচুরের অভিযোগ। প্রতিটি ঘটনাতেই কাঠগড়ায় বিজেপি। উত্তর ২৪ পরগনার বারাকপুরের বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিংয়ের হুঁশিয়ারির জেরেই কি এই পদক্ষেপ গেরুয়া শিবিরের? প্রথমে ইভিএম ভাঙচুরের খবর আগে বসিরহাট থেকে। ওই পুরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডে মন্দিরহাটা দেশপ্রিয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভোটাভুটি চলছিল। ভোটারদের দাবি, আচমকাই বিজেপি প্রার্থী সুজয় চন্দ্র ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে ঢুকে পড়েন। ইভিএম ভাঙচুর করতে শুরু করেন। বিজেপি প্রার্থীর দাবি, ২, ৩, ৪ ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডে ভোটে বেনিয়ম হচ্ছে।
উল্লেখ্য, দিকে দিকে ইভিএম ভাঙচুরের অভিযোগ। বসিরহাট থেকে বারাসত, বারাকপুর থেকে সোনারপুর –দিকে দিকে ইভিএম ভাঙচুরের অভিযোগ। প্রতিটি ঘটনাতেই কাঠগড়ায় বিজেপি। উত্তর ২৪ পরগনার বারাকপুরের বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিংয়ের হুঁশিয়ারির জেরেই কি এই পদক্ষেপ গেরুয়া শিবিরের? প্রথমে ইভিএম ভাঙচুরের খবর আগে বসিরহাট থেকে। ওই পুরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডে মন্দিরহাটা দেশপ্রিয় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভোটাভুটি চলছিল। ভোটারদের দাবি, আচমকাই বিজেপি প্রার্থী সুজয় চন্দ্র ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে ঢুকে পড়েন। ইভিএম ভাঙচুর করতে শুরু করেন। বিজেপি প্রার্থীর দাবি, ২, ৩, ৪ ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডে ভোটে বেনিয়ম হচ্ছে।
তাই ভোট করে কোনও লাভ নেই। এই যুক্তিতে ইভিএম ভেঙে দেন তিনি। যদিও তৃণমূলের দাবি, ইচ্ছাকৃতভাবে ভোটের দিন এলাকায় এভাবে অশান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছে গেরুয়া শিবির। যদিও পুলিশ প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই বিজেপি প্রার্থীকে গ্রেপ্তার করেছে। বারাসতের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ছবিও প্রায় একইরকম। এখানেও ইভিএম ভাঙচুরের অভিযোগে কাঠগড়ায় বিজেপি। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশবাহিনী পৌঁছে পরিস্থিতি সামাল দেয়। বিজেপি প্রার্থীকে আটক করেছে পুলিশ। ইভিএম ভাঙচুরের ফলে বেশ কিছুক্ষণ ভোটগ্রহণ স্থগিত হয়ে যায়। অর্জুন সিংয়ের গড় ভাটপাড়াতেও অশান্তি।