দীপাবলির মরশুমে সন্ধ্যের শিয়ালদহ স্টেশন। আর কিছুসময়ের অপেক্ষা। তারপরই দীপাবলির আলোয় আলোকিত হবে চারিদিক। প্রতিবছর সবাই অপেক্ষা করে থাকে এই উৎসবের জন্য। দীপাবলির আলো প্রত্যেকের জীবনেও আলো নিয়ে আসুক সেটিই থাকে সবার ইচ্ছে। আর এই সময় কালী ঠাকুরের আরধনায় আনন্দে মেতে ওঠে সবাই। আর সেই আলোকিত দিশা নিয়েই সেজে উঠেছে কলকাতার শিয়ালদহ স্টেশন।
শিয়ালদহ স্টেশন যার নাম প্রতিটি মানুষের কাছেই পরিচিত। আর এই দীপাবলির মরশুমে “শুভ দীপাবলি” লেখা শুভেচ্ছা দিয়ে সেজে উঠেছে এই শিয়ালদহ স্টেশন। যাত্রীদের ভীড়, যাতায়াত ত লক্ষ্য করা যাচ্ছেই। সাথে দোকানদারেরাও তাদের দোকানে জিনিসপত্র বিক্রির দিকেও মুখ চেয়ে আরও তাকিয়ে আছে। এই দীপাবলিতে প্রত্যেকেই চায় তাদের প্রিয়জনদের সাথে উৎসবের দিনগুলো কাটাতে। আর সেই উদ্দেশ্য নিয়েও যাত্রীদের চলছে যাতায়াত, রওনা হওয়ার প্রস্তুতি।
আরও পড়ুন – চাদের নবনিযুক্ত প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় পুড়িয়ে দিল বিক্ষোভকারীরা, নিহত ৫০
উল্লেখ্য, আর কিছুসময়ের অপেক্ষা। তারপরই দীপাবলির আলোয় আলোকিত হবে চারিদিক। প্রতিবছর সবাই অপেক্ষা করে থাকে এই উৎসবের জন্য। দীপাবলির আলো প্রত্যেকের জীবনেও আলো নিয়ে আসুক সেটিই থাকে সবার ইচ্ছে। আর এই সময় কালী ঠাকুরের আরধনায় আনন্দে মেতে ওঠে সবাই। আর সেই আলোকিত দিশা নিয়েই সেজে উঠেছে কলকাতার শিয়ালদহ স্টেশন।
শিয়ালদহ স্টেশন যার নাম প্রতিটি মানুষের কাছেই পরিচিত। আর এই দীপাবলির মরশুমে “শুভ দীপাবলি” লেখা শুভেচ্ছা দিয়ে সেজে উঠেছে এই শিয়ালদহ স্টেশন। যাত্রীদের ভীড়, যাতায়াত ত লক্ষ্য করা যাচ্ছেই। সাথে দোকানদারেরাও তাদের দোকানে জিনিসপত্র বিক্রির দিকেও মুখ চেয়ে আরও তাকিয়ে আছে। এই দীপাবলিতে প্রত্যেকেই চায় তাদের প্রিয়জনদের সাথে উৎসবের দিনগুলো কাটাতে। আর সেই উদ্দেশ্য নিয়েও যাত্রীদের চলছে যাতায়াত, রওনা হওয়ার প্রস্তুতি।