দীর্ঘদিন দাম্পত্যের পরেও কেন সম্পর্কে ফাটল ধরে ? এমন অনেক দম্পতি আছেন, যারা প্রেম বিয়ে করে দীর্ঘ সময় একসঙ্গে কাটানোর পরেও তাদের পথ আলাদা হয়ে গিয়েছে। কিন্তু কেন এমন হয়? কোন কোন কারণে একটি সম্পর্কের মধ্যে ফাটল ধরে এবং শেষ পর্যন্ত এটি বিচ্ছেদের দিকে যায়?
সাধারণত যখনই বিবাহ বিচ্ছেদের কথা হয় তখন মানুষ আর্থিক সমস্যা বা কমিটমেন্ট ইস্যু নিয়ে কথা বলে। কিন্তু যদি ঠিকভাবে লক্ষ্য করা যায়, তাহলে দেখা যাবে যে এই সমস্ত সমস্যাগুলি গৌণ এবং কমিউনিকেশনের ব্যবধান বা পারস্পরিক বোঝাপড়ার অভাবের কারণেই ঝামেলা তৈরি হয়। যখন কোনও দম্পতি তাদের সমস্যা এবং পরিকল্পনা নিয়ে একে অপরের সঙ্গে ভাল করে কমিউনিকেশন করতে অক্ষম হয়, তখন তাদের মধ্যে ঝামেলা হতে শুরু করে।
কেবল আই লাভ ইউ বললেই ভালবাসা প্রকাশ করা যায় না, ব্যবহারেও এটি ফুটে ওঠে। অনেক সময় শারীরিক স্পর্শও অনেক কিছুর প্রকাশ করে। আলিঙ্গন করা, চুম্বন করা বা হাতে হাত দিয়ে বসে থাকা, এই জাতীয় অঙ্গভঙ্গি দম্পতিদের মধ্যেকার সম্পর্ক আরও দৃঢ় করে তোলে। কিন্তু যদি এইটুকু শারীরিক সংযোগও বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, তাহলে সম্পর্কের মধ্যে নিস্তেজতা এমন পর্যায়ে চলে আসে যে ডিভোর্স হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়।
আর ও পড়ুন বাংলাদেশের হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন তসলিমা নাসরিন
যদি আপনি সম্পর্কের মধ্যে থেকেও নিজেকে একেবারে একা মনে করেন, তাহলে বুঝবেন আপনাদের মধ্যে কোনও কিছুই ঠিক নেই। এই বিচ্ছিন্নতা এবং একাকীত্ব বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য যথেষ্ট কারণ হতে পারে। একটি সম্পর্ক শুধুমাত্র ভাল আর্থিক অবস্থার ভিত্তিতে টিকে থাকতে পারে না। এর জন্য একে অপরকে ইমোশনালি সাপোর্ট করাও খুব গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু অনেক সময় দম্পতিরা কমিউনিকেশন গ্যাপের পাশাপাশি ইমোশনালি সাপোর্টের অভাব অনুভব করে। এমন পরিস্থিতিতে কেবল শারীরিক নয়, মানসিক দূরত্বও আসতে শুরু করে এবং একসঙ্গে থাকা খুব কঠিন হয়ে পড়ে।
উল্লেখ্য, এমন অনেক দম্পতি আছেন, যারা প্রেম বিয়ে করে দীর্ঘ সময় একসঙ্গে কাটানোর পরেও তাদের পথ আলাদা হয়ে গিয়েছে। কিন্তু কেন এমন হয়? কোন কোন কারণে একটি সম্পর্কের মধ্যে ফাটল ধরে এবং শেষ পর্যন্ত এটি বিচ্ছেদের দিকে যায়? সাধারণত যখনই বিবাহ বিচ্ছেদের কথা হয় তখন মানুষ আর্থিক সমস্যা বা কমিটমেন্ট ইস্যু নিয়ে কথা বলে।
কিন্তু যদি ঠিকভাবে লক্ষ্য করা যায়, তাহলে দেখা যাবে যে এই সমস্ত সমস্যাগুলি গৌণ এবং কমিউনিকেশনের ব্যবধান বা পারস্পরিক বোঝাপড়ার অভাবের কারণেই ঝামেলা তৈরি হয়। যখন কোনও দম্পতি তাদের সমস্যা এবং পরিকল্পনা নিয়ে একে অপরের সঙ্গে ভাল করে কমিউনিকেশন করতে অক্ষম হয়, তখন তাদের মধ্যে ঝামেলা হতে শুরু করে। কেবল আই লাভ ইউ বললেই ভালবাসা প্রকাশ করা যায় না, ব্যবহারেও এটি ফুটে ওঠে। অনেক সময় শারীরিক স্পর্শও অনেক কিছুর প্রকাশ করে।
আলিঙ্গন করা, চুম্বন করা বা হাতে হাত দিয়ে বসে থাকা, এই জাতীয় অঙ্গভঙ্গি দম্পতিদের মধ্যেকার সম্পর্ক আরও দৃঢ় করে তোলে। কিন্তু যদি এইটুকু শারীরিক সংযোগও বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, তাহলে সম্পর্কের মধ্যে নিস্তেজতা এমন পর্যায়ে চলে আসে যে ডিভোর্স হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়।