নদীয়ায় দুই ছাত্র ছাত্রীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য! নদীয়ার নাকাশিপাড়া থানার সত্যপুর এলাকায় সকালে বাড়ি থেকে প্রাইভেট পড়তে বেরিয়েছিল সোনাতলা স্কুলের নবম শ্রেণীর ছাত্রী ও ছাত্র যথাক্রমে পায়েল ঘোষ ও অয়ন ঘোষ। সূত্রের খবর,দুজনের সোনাতলা স্কুলের নবম শ্রেণীতে পাঠরত ছিল।
কিন্তু,প্রাইভেট পড়তে গিয়ে তারা আর না ফিরে আসায় সকলে তাদের খোঁজ শুরু করে।কিন্তু,তাদের পাওয়া যায় না।অবশেষে বহু খোঁজা খুঁজির পর অয়ন ঘোষের সত্যপুর এলাকার নতুন বাড়ির একটি ঘরের ভেতরে দুজনকে একসাথে গলায় গামছা দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়।ঘটনাটি প্রথম এলাকার মানুষদের চোখে পড়ে।
জানা গিয়েছে,তারা দুজনই ছোট শিমুলিয়া এলাকার বাসিন্দা।সত্যপুর এর এই নতুন বাড়িতে অয়ন পড়াশোনা করত বলেও জানা গিয়েছে।বুধবার ও দুজনে এই ঘরের মধ্যে পড়াশোনার নাম করে ঢুকেছিল।এরপরই ঘরের দরজা বন্ধ করে দেয় তারা।অন্যদিকে,এলাকার মানুষের সন্দেহ হওয়ায় ঘরের দরজা ভেঙে তাদের ঝুলন্ত অবস্থায় আবিষ্কার করে তারা।
আর ও পড়ুন বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে সহবাস করার অভিযোগ
পুলিশে খবর দেওয়া হলে তারা এসে দুজনের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করে এবং বেথুয়াডহরী গ্রামীণ হাসপাতালে পাঠায়।অন্যদিকে, চিকিৎসকরা তাদের মৃত বলে ঘোষণা করে।কিন্তু ঠিক কি কারণে তাদের এই আত্মহত্যা তা স্পষ্ট নয়। যদিও পুলিশের প্রাথমিক অনুমান সম্ভবত প্রেমঘটিত কারণেই এই ঘটনা ঘটেছে। নাকাশীপাড়া থানায় মৃতদেহ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য শক্তিনগর হাসপাতালে পাঠিয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
উল্লেখ্য, নদীয়ার নাকাশিপাড়া থানার সত্যপুর এলাকায় সকালে বাড়ি থেকে প্রাইভেট পড়তে বেরিয়েছিল সোনাতলা স্কুলের নবম শ্রেণীর ছাত্রী ও ছাত্র যথাক্রমে পায়েল ঘোষ ও অয়ন ঘোষ। সূত্রের খবর,দুজনের সোনাতলা স্কুলের নবম শ্রেণীতে পাঠরত ছিল। কিন্তু,প্রাইভেট পড়তে গিয়ে তারা আর না ফিরে আসায় সকলে তাদের খোঁজ শুরু করে।কিন্তু,তাদের পাওয়া যায় না।অবশেষে বহু খোঁজা খুঁজির পর অয়ন ঘোষের সত্যপুর এলাকার নতুন বাড়ির একটি ঘরের ভেতরে দুজনকে একসাথে গলায় গামছা দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়।ঘটনাটি প্রথম এলাকার মানুষদের চোখে পড়ে। দুই ছাত্র