দুই জেলার সীমান্তবর্তী সেতুতে বসছে মদ্যপানের আসর, ক্ষোভ যাত্রী সহ এলকাবাসীর। সেতুতে বসেই চলছে দেদার মদ্যপান। এক শ্রেণির নিত্য যাত্রীদের এ হেন আচরণে অতীষ্ঠ হয়ে উঠেছেন অন্যান্য পথ যাত্রীরাও। ঘটছে দুর্ঘটনাও। দুই জেলার যোগাযোগের মাধ্যম হল মাধবপুর সেতু।কিন্ত সেই সেতুর উপরেই দিবারাত্র চলছে অসামাজিক কাজ কর্মের আসর।সেতুর রাস্তা ও র্যালিং-এর ধারে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে অসংখ্য মদের বোতল।পুলিশ ও প্রশাসনের নজরদারির অভাবে মাধবপুর সেতু এখন দুস্কৃতিদের করিডর বলে অভিযোগ।
উল্লেখ্য,ভৌগলিকভাবে মহানন্দার এপারে মালদা আর ওই পারে উত্তর দিনাজপুর। যোগাযোগের একমাত্র ভরসা ওই সেতুটি। পাশাপাশি সেতু চালু হওয়ার পরেই যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিশেষ অগগ্রতি হয়েছে।এবং দুই জেলার মানুষের প্রাতঃভ্রমনের ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে মাধবপুর সেতুটি।
কিন্তু বতর্মানে এই সেতুটিতে দিনের আলোতেও নেমে এসেছে ঘুটঘুটে অন্ধকার।দিন হোক বা রাত সমান তালে তাল মিলিয়ে সেতুতে চলছে মদের আসর বলে অভিযোগ।দুই জেলার পুলিশের তরফে দুই প্রান্তে রয়েছে নাকা চেকিং পয়েন্ট।কিন্তু পুলিশের চোখের ধুলো দিয়ে সেতুতে চলছে মদের আসর।মদের বোতল সেতুতে পড়ে থাকতে দেখে পুলিশের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে বাসিন্দারা।এলাকার বাসিন্দা রাকিব হোসেন, জানান,সেতু চত্বরে যত্রতত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে মদের বোতল।এমন ঘটনা রোধে পুলিশকেই এগিয়ে আসতেই হবে।
চাঁচলের এসডিপিও শুভেন্দু মন্ডল জানান,সেতু চত্বরে পুলিশি নজর রয়েছে।দুষ্কর্ম রুখতে পুলিশি নিরাপত্তা বাড়ানো হবে।
আরও পড়ুন – একুশের প্রচারে এবার মহিলা তৃণমূলের হাট মিছিল সোনাপুরে
উল্লেখ্য, দুই জেলার সীমান্তবর্তী সেতুতে বসছে মদ্যপানের আসর, ক্ষোভ যাত্রী সহ এলকাবাসীর। সেতুতে বসেই চলছে দেদার মদ্যপান। এক শ্রেণির নিত্য যাত্রীদের এ হেন আচরণে অতীষ্ঠ হয়ে উঠেছেন অন্যান্য পথ যাত্রীরাও। ঘটছে দুর্ঘটনাও। দুই জেলার যোগাযোগের মাধ্যম হল মাধবপুর সেতু।কিন্ত সেই সেতুর উপরেই দিবারাত্র চলছে অসামাজিক কাজ কর্মের আসর। সেতুর রাস্তা ও র্যালিং-এর ধারে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে অসংখ্য মদের বোতল।পুলিশ ও প্রশাসনের নজরদারির অভাবে মাধবপুর সেতু এখন দুস্কৃতিদের করিডর বলে অভিযোগ।