দুটি পৃথক ঘটনায় আত্মঘাতী ২। পারিবারিক অশান্তির যেরে মানসিক অবসাদে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মঘাতী হলেন এক ব্যাক্তি। ঘটনাটি ঘটেছে নবদ্বীপ রামচন্দ্রপুর বাবালারি ঘোষ পাড়া এলাকায়। মৃত যুবকের নাম দীপক ঘোষ, বয়স ৩৬, পেশায় পাওয়ারলুম মিস্ত্রী। পরিবার সুত্রে জানা যায়, গতকাল রাতে বাড়ি ফাকা থাকার সুযোগে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মঘাতী হয় দীপক।
পরিবারের লোকজন নবদ্বীপ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। শনিবার তার দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায় পুলিশ। ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে আসে পরিবারে। অন্যদিকে, পারিবারিক অশান্তির জেরে আত্মঘাতী হন এক লটারি বিক্রেতা। এমনই চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটে শুক্রবার। মৃত যুবকের নাম রাহুল দাস, পেশায় তিনি লটারি বিক্রেতা।
আরও পড়ুন – ঐতিহ্যবাহী উল্কা ক্লাবের দুর্গাপূজা উপলক্ষে মেলা ও আদিবাসী নৃত্য প্রতিযোগিতা
বাড়ি নবদ্বীপ শহরের ১৮ নং ওয়ার্ড চারিচারা বাজার রোড এলাকায়। মৃত যুবকের বাবা রাজু দাস, পেশায় টোটো চালক। তিনি জানান, রাহুলের স্ত্রীর পূর্বে এক যুবকের সাথে সম্পর্ক ছিল। বিয়ের পরও ওই যুবকের সাথে সম্পর্কে লিপ্ত থাকে তার স্ত্রী। সম্প্রতি দূর্গা পুজোর সপ্তমীর দিন রাহুল শশুর বাড়ি গেলে তাকে তার স্ত্রী মারধর করে এবং তার মোটোর বাইকের গাড়ির কাগজপত্র আটকে রাখে এবং এ সবকিছু রাহুলের শাশুড়ীর সামনে ঘটে।
গতকাল রাতে রাহুল ফোনে তার স্ত্রীর সাথে কথা বলে এবং তারপরই নিজের ঘরে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মঘাতী হয়। পরিবারের লোকেরা দেখতে পেয়ে তাকে নবদ্বীপ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত বলে জানায়। শনিবার তার দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য শক্তিনগর হাসপাতালে পাঠানো হয়।
উল্লেখ্য, দুটি পৃথক ঘটনায় আত্মঘাতী ২। পারিবারিক অশান্তির যেরে মানসিক অবসাদে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মঘাতী হলেন এক ব্যাক্তি। ঘটনাটি ঘটেছে নবদ্বীপ রামচন্দ্রপুর বাবালারি ঘোষ পাড়া এলাকায়। মৃত যুবকের নাম দীপক ঘোষ, বয়স ৩৬, পেশায় পাওয়ারলুম মিস্ত্রী। পরিবার সুত্রে জানা যায়, গতকাল রাতে বাড়ি ফাকা থাকার সুযোগে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মঘাতী হয় দীপক।