দুবাইয়ের দুর্গাপুজো । দূর্গাপূজোর আর মাত্র কয়েকটা দিন বাকি। চারিদিকে আনন্দ। সব কিছুতেই খুশির ছোঁয়া। আশ্বিনের নীল মেঘ, কাশফুলে বরণডালা সাজিয়ে তৈরি মায়ের আগমনের জন্য।
মাতল রে ভুবন…’ পিতৃপক্ষের অবসান আর মাতৃপক্ষের শুরু। আর সেই সময় থেকে কোমরবেঁধে তৈরি হয়ে যায় মায়ের আরাধনায়। তাদেরও সেই চিরচেনা বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের চণ্ডীপাঠ দিয়েই শুরু হয় পুজোর সূচনা। না-ই বা থাকল রাত জেগে ঠাকুর দেখা, পাড়ায় পাড়ায় চাঁদা তুলতে যাওয়া… সঙ্গে থাকলেন বীরেন্দ্রকৃষ্ণ, চণ্ডীপাঠ, সন্ধিপুজো, সিঁদুরখেলা, নব পত্রিকা— আর এ সব কিছু নিয়েই প্রবাসী দুবাই’-এর দুর্গাপুজো।
এখানকার পুজোর প্রস্তুতি শুরু হয় প্রায় ৬ মাস আগে থেকে। দুর্গাপ্রতিমা, মণ্ডপসজ্জার উপকরণ, পুরোহিত ও আনুষঙ্গিক সব কিছুই আমদানি করতে হয় দেশ থেকে। তার জন্য প্রস্তুত হতে হয় অনেক আগে থেকে। থিম পুজোর ভিড়ে হারিয়ে না গিয়েও স্বতন্ত্র বজায় রাখে তারা।
আরও পড়ুন – ট্যাবলেটে দুর্গা মুর্তি বানিয়ে জাতীয়স্তরে পুরস্কৃত হল বীরভূমের প্রসেনজিৎ
উল্লেখ্য, দুবাইয়ের প্রবাসী বাঙালিদের পুজো । দূর্গাপূজোর আর মাত্র কয়েকটা দিন বাকি। চারিদিকে আনন্দ। সব কিছুতেই খুশির ছোঁয়া। আশ্বিনের নীল মেঘ, কাশফুলে বরণডালা সাজিয়ে তৈরি মায়ের আগমনের জন্য।
মাতল রে ভুবন…’ পিতৃপক্ষের অবসান আর মাতৃপক্ষের শুরু। আর সেই সময় থেকে কোমরবেঁধে তৈরি হয়ে যায় মায়ের আরাধনায়। তাদেরও সেই চিরচেনা বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের চণ্ডীপাঠ দিয়েই শুরু হয় পুজোর সূচনা। না-ই বা থাকল রাত জেগে ঠাকুর দেখা, পাড়ায় পাড়ায় চাঁদা তুলতে যাওয়া… সঙ্গে থাকলেন বীরেন্দ্রকৃষ্ণ, চণ্ডীপাঠ, সন্ধিপুজো, সিঁদুরখেলা, নব পত্রিকা— আর এ সব কিছু নিয়েই প্রবাসী দুবাই’-এর দুর্গাপুজো।
এখানকার পুজোর প্রস্তুতি শুরু হয় প্রায় ৬ মাস আগে থেকে। দুর্গাপ্রতিমা, মণ্ডপসজ্জার উপকরণ, পুরোহিত ও আনুষঙ্গিক সব কিছুই আমদানি করতে হয় দেশ থেকে। তার জন্য প্রস্তুত হতে হয় অনেক আগে থেকে। থিম পুজোর ভিড়ে হারিয়ে না গিয়েও স্বতন্ত্র বজায় রাখে তারা।