
দুয়ারে বাজার ( Bazar ) । নদীয়ার কৃষ্ণগঞ্জ এলাকার চিত্র অন্যরকম। দুয়ারে সরকার শিবির ঘিরে বসেছেন একাধিক ব্যবসায়ী তাদের বিভিন্ন ধরনের সবজি থেকে শুরু করে নানান ধরনের ব্যবসায়ী সামগ্রী পসরা সাজিয়ে।
দুয়ারে সরকার প্রকল্প কে ঘিরে রোজগারের ( Bazar ) পথ খুলেছে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মস্তিষ্কপ্রসূত স্বপ্নের প্রকল্প দুয়ারে সরকার প্রকল্পের মধ্যে দিয়ে একই স্থানে লক্ষীর ভান্ডারের মত বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পে নাম নথিভুক্তিকরণ শুরু হয়েছে সারা রাজ্যে। দুয়ারের সরকার ক্যাম্পের মাধ্যমে যা পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে প্রতিটি ঘরে ঘরে।
সরকারি ভাবে বিভিন্ন একাধিক জনমুখী প্রকল্পের সুযোগ-সুবিধা পেতে দুয়ারে সরকার ক্যাম্পগুলোতে প্রতিনিয়ত কাতারে কাতারে মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন। সারা রাজ্যের পাশাপাশি নদীয়া জেলার ভারত বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী কৃষ্ণগঞ্জ এলাকায় প্রতিদিন দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে স্থানীয় উৎসাহী সাধারণ মানুষের সমাগম কে কাজে লাগিয়ে নিজেদের কিছুটা বাড়তি রোজগারের পথ তৈরি করে নিয়েছেন এলাকারই বেশকিছু ছোট ব্যবসায়ী ( Bazar )।
দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে থেকে বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের সরকারি সুযোগ-সুবিধা প্রীতি ফর্ম সংগ্রহ করতে ভোররাত থেকে অধীর আগ্রহে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে সাধারণ মানুষ জনকে। যার ফলে খাওয়া-দাওয়া করে বাড়ি থেকে আসতে পারছেন না অনেক মানুষজন।
আড় ও পড়ুন সদ্যোজাতকে নিয়ে বাড়ি ফিরলেন নুসরত ( Nusrat )
বাধ্য হই তাদের খাওয়া-দাওয়া সেরে নিতে হচ্ছে ক্যাম্প সংলগ্ন ছোট ছোট ব্যবসায়ীদের তৈরি খাবারের অস্থায়ী দোকান গুলি থেকে। যার ফলে ক্যাম্পে ফর্ম সংগ্রহ করতে আসা মানুষজনদের প্রয়োজনীয় খাদ্য খাবার যোগান দেওয়ার মধ্য দিয়ে আর্থিক ভাবে রোজগারের পথ খুলে গিয়েছে স্থানীয় খাবার বিক্রেতাদের।
দুয়ারে সরকার ক্যাম্প চলার কারনে আশানুরূপ ব্যবসা না হলেও মাঝে মাঝে ভাবি তাঁরা বাড়তি রোজগার করতে পারছেন বলেও জানিয়েছেন ওই সব ছোট ব্যবসায়ীরা। তবে করোনা আবহে বাইরের খাবার সংগ্রহ করার ক্ষেত্রে মানুষের প্রবণতা অনেকটা কম থাকলেও কম বেশি বেচাকেনা হচ্ছে বলেও জানান দুয়ারে সরকার ক্যাম্প সংলগ্ন অস্থায়ী খাদ্য প্রস্তুতকারক ছোট ব্যবসায়ীরা।