ঝাড়গ্রামের দুর্গাময়দান নেতাজীর স্মৃতি বিজড়িত হওয়া সত্ত্বেও সরকার উদাসীন । ঝাড়গ্রামের দুর্গাময়দান নেতাজীর স্মৃতি বিজড়িত হওয়া সত্ত্বেও সরকারের কোন উদ্যোগ নেই। উনিশশো চল্লিশ সালের ১২ মে ঝাড়গ্রাম এর দূর্গা ময়দানে এসেছিলেন নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু। তিনি ওই দিন অবিভক্ত মেদিনীপুর জেলার কাঁসাই নদী পেরিয়ে বৈতা এলাকা দিয়ে দহিজুড়ি হয়ে ঝাড়গ্রাম এসেছিলেন। ঝাড়গ্রাম দুর্গাময়দানে তিনি সভা করেছিলেন।
ঝাড়গ্রাম দুর্গা ময়দান এর জনসভা ছিল নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর শেষ জনসভা। তাই প্রত্যেক বছর ১২ মে দুর্গা ময়দান ক্লাবের পক্ষ থেকে নেতাজীর স্মরণে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে। কিন্তু চরম অবহেলার মধ্যে রয়েছে দুর্গা ময়দান এলাকাটি।নেতাজী স্মরণে সরকারিভাবে কোনো কিছুই করা হয়নি।
রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে নেতাজীকে নিয়ে ওই এলাকায় কোনো কিছু না করাই এলাকার মানুষ একেবারেই হতাশ হয়ে পড়েছেন। যেটুকু ক্ষমতা আছে সেটুকুই দিয়ে প্রতিবছর ১২ মে নেতাজীর স্মরণ অনুষ্ঠান করে দুর্গাময়দানে ক্লাব। যেখানে নেতাজীর পদার্পন পড়েছিল সেই এলাকাটি আজও অবহেলায় রয়েছে। সেই জন্য নেতাজীর স্মৃতিবিজড়িত দূর্গা ময়দানের উন্নয়নে সরকারের অগ্রণী ভূমিকা পালন করা উচিত বলে স্থানীয় বাসিন্দারা জানান।
আর ও পড়ুন বিয়ে হয়ে গেলো বাংলাদেশের জনপ্রিয় নায়িকা পরীমনির
সেই সঙ্গে ওই ক্লাবের পক্ষ থেকে ওই এলাকাটি কে সংরক্ষিত হিসেবে গড়ে তোলার দাবি জানানো হয়। কিন্তু তা আজও হয়নি। যার ফলে চরম অবহেলার মধ্যে পড়ে রয়েছে নেতাজীর স্মৃতিবিজড়িত ঝাড়গ্রাম এর দুর্গাময়দান এলাকাটি।
উল্লেখ্য, ঝাড়গ্রামের দুর্গাময়দান নেতাজীর স্মৃতি বিজড়িত হওয়া সত্ত্বেও সরকার উদাসীন । ঝাড়গ্রামের দুর্গাময়দান নেতাজীর স্মৃতি বিজড়িত হওয়া সত্ত্বেও সরকারের কোন উদ্যোগ নেই। উনিশসো চল্লিশ সালের ১২ মে ঝাড়গ্রাম এর দূর্গা ময়দানে এসেছিলেন নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু। তিনি ওই দিন অবিভক্ত মেদিনীপুর জেলার কাঁসাই নদী পেরিয়ে বৈতা এলাকা দিয়ে দহিজুড়ি হয়ে ঝাড়গ্রাম এসেছিলেন। ঝাড়গ্রাম দুর্গাময়দানে তিনি সভা করেছিলেন। ঝাড়গ্রাম দুর্গা ময়দান এর জনসভা ছিল নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর শেষ জনসভা। তাই প্রত্যেক বছর ১২ মে দুর্গা ময়দান ক্লাবের পক্ষ থেকে নেতাজীর স্মরণে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে।
কিন্তু চরম অবহেলার মধ্যে রয়েছে দুর্গা ময়দান এলাকাটি।নেতাজী স্মরণে সরকারিভাবে কোনো কিছুই করা হয়নি। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে নেতাজীকে নিয়ে ওই এলাকায় কোনো কিছু না করাই এলাকার মানুষ একেবারেই হতাশ হয়ে পড়েছেন। যেটুকু ক্ষমতা আছে সেটুকুই দিয়ে প্রতিবছর ১২ মে নেতাজীর স্মরণ অনুষ্ঠান করে দুর্গাময়দানে ক্লাব। যেখানে নেতাজীর পদার্পন পড়েছিল সেই এলাকাটি আজও অবহেলায় রয়েছে। সেই জন্য নেতাজীর স্মৃতিবিজড়িত দূর্গা ময়দানের উন্নয়নে সরকারের অগ্রণী ভূমিকা পালন করা উচিত বলে স্থানীয় বাসিন্দারা জানান।