দুর্মূল্য অষ্টধাতুর চন্ডীমূর্তি চুরি। বাড়ির প্রাচীন মন্দিরের দরজা ভেঙ্গে কমপক্ষে আড়াইশো বছরের প্রাচীন দুর্মূল্য অষ্টধাতুর চন্ডীমূর্তি নিয়ে চম্পট দিল দুস্কৃতীদের দল। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার রাতে ডোমজুড়ের মাকড়দহের বন্দোপাধ্যায় পরিবারে। পরিবারের দাবি মূর্তি ছাড়াও বহু পুরনো একটি লক্ষ্মীর ঝাঁপি নিয়ে গেছে দুস্কৃতীরা। ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে ডোমজুড় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে্। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।
জানা গেছে প্রায় আড়াইশো বছরেরও বেশি সময় আগে বন্দোপাধ্যায় পরিবারের প্রাণপুরুষ জগদিশ বাচস্পতি মাকড়দহ বাড়ি করেছিলেন। তিনি সঙ্গে করে পরিবারের শালগ্রাম শিলা এবং অষ্টধাতুর দুর্মূল্য এই চন্ডীমূর্তিটি নিয়ে এসেছিলেন। বন্দোপাধ্যায় পরিবার সূত্রে খবর মঙ্গলবার ভোরে ঠাকুর ঘরে পূজো করতে আসেন বাড়ির বউ স্নিগ্ধা বন্দোপাধ্যায়। তিনি দেখেন মন্দিরের দরজা ভাঙা। সিংহাসন থেকে গায়েব দুর্মূল্য চন্ডী মূর্তি এবং প্রাচীন একটি লক্ষ্মীর ঝাঁপি। মাটিতে পড়ে রয়েছে শালগ্রাম শিলা।
তিনি পরিবারের সকলকে বিষয়টি জানান। ডোমজুড় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। এ বিষয়ে বড় বাড়ির সদস্য সব্যসাচী বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, মূর্তিটি দেখতে ছোট হলেও তা দুর্মূল্য। আড়াইশো বছরেরও বেশি সময় ধরে আমাদের পরিবার আগলে রেখেছিল মূর্তিটি। কিন্তু এদিন সকালে আমরা জানতে পারি সেটি কেউ চুরি করে নিয়ে গিয়েছেন। আমরা পুলিসকে জানিয়েছি। পুলিস অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে বিষয়টি দেখছে।
আরও পড়ুন – তিস্তা নদীর অসংরক্ষিত এলাকায় জারি লাল সংকেত
উল্লেখ্য, বাড়ির প্রাচীন মন্দিরের দরজা ভেঙ্গে কমপক্ষে আড়াইশো বছরের প্রাচীন দুর্মূল্য অষ্টধাতুর চন্ডীমূর্তি নিয়ে চম্পট দিল দুস্কৃতীদের দল। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার রাতে ডোমজুড়ের মাকড়দহের বন্দোপাধ্যায় পরিবারে। পরিবারের দাবি মূর্তি ছাড়াও বহু পুরনো একটি লক্ষ্মীর ঝাঁপি নিয়ে গেছে দুস্কৃতীরা। ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে ডোমজুড় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে্। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।
জানা গেছে প্রায় আড়াইশো বছরেরও বেশি সময় আগে বন্দোপাধ্যায় পরিবারের প্রাণপুরুষ জগদিশ বাচস্পতি মাকড়দহ বাড়ি করেছিলেন। তিনি সঙ্গে করে পরিবারের শালগ্রাম শিলা এবং অষ্টধাতুর দুর্মূল্য এই চন্ডীমূর্তিটি নিয়ে এসেছিলেন। বন্দোপাধ্যায় পরিবার সূত্রে খবর মঙ্গলবার ভোরে ঠাকুর ঘরে পূজো করতে আসেন বাড়ির বউ স্নিগ্ধা বন্দোপাধ্যায়। তিনি দেখেন মন্দিরের দরজা ভাঙা। সিংহাসন থেকে গায়েব দুর্মূল্য চন্ডী মূর্তি এবং প্রাচীন একটি লক্ষ্মীর ঝাঁপি। মাটিতে পড়ে রয়েছে শালগ্রাম শিলা।
তিনি পরিবারের সকলকে বিষয়টি জানান। ডোমজুড় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়। এ বিষয়ে বড় বাড়ির সদস্য সব্যসাচী বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, মূর্তিটি দেখতে ছোট হলেও তা দুর্মূল্য। আড়াইশো বছরেরও বেশি সময় ধরে আমাদের পরিবার আগলে রেখেছিল মূর্তিটি। কিন্তু এদিন সকালে আমরা জানতে পারি সেটি কেউ চুরি করে নিয়ে গিয়েছেন। আমরা পুলিসকে জানিয়েছি। পুলিস অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে বিষয়টি দেখছে।