শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়মুখী করতে শিক্ষকদের সঙ্গে নিয়ে দুয়ারে বিধায়ক

শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়মুখী করতে শিক্ষকদের সঙ্গে নিয়ে দুয়ারে বিধায়ক

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
দুয়ারে

দীর্ঘ লকডাউন এরপর শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়মুখী করতে শিক্ষকদের সঙ্গে নিয়ে দুয়ারে বিধায়ক।করোনা সংক্রমনের শৃঙ্খল ভাঙতে সরকার ঘোষিত লকডাউন, তাতেই বন্ধ রাজ্য তথা দেশের সমস্ত রকম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। দীর্ঘ লকডাউনের পর বিদ্যালয় খুলতে রাস্তায় ধরা পড়েছিল এক চেনা ছবি।

 

সকাল দশটা বাজতেই রাস্তার দুই ধার দিয়ে পিঠে ব্যাগ নিয়ে সার বাঁধা বিদ্যালয়মুখী পড়ুয়ারা। কখনো দেখা গেছে বিদ্যালয়ের গেটে ছাত্র-ছাত্রীদের মাথা ঠুকে আবার প্রবেশ করছে তাদের শ্রেণিকক্ষে। কিন্তু কয়েকটা দিন যেতে না যেতেই ধরা পরল লকডাউনে পুরনো চিত্র। আবার ফাঁকা ক্লাব, খালি বেঞ্চ, শিক্ষকদের শ্রেণিকক্ষে ঢুকে গুটিকয়েক ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে ক্লাস করা।

 

কখনো অভিভাবক, কখনোবা শিক্ষার্থীদের মানসিক ভয়ের কারণে আবারো বিদ্যালয়ের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে ছাত্র-ছাত্রীরা। সারা ভারতবর্ষে বহু মানুষ ভ্যাক্সিনের দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার পরেও তাদের সন্তানদেরকে বিদ্যালয়ের পাঠাতে যখন গররাজি। তখন শিক্ষক দের সঙ্গে নিয়ে বসিরহাট দক্ষিণের চিকিৎসক বিধায়ক ডাক্তার সপ্তর্ষি ব্যানার্জি বসিরহাট নবীন চন্দ্র মন্ডল বিদ্যালয় এর প্রধান শিক্ষক নিতাই দাস পৌঁছে গেলেন শিক্ষার্থীদের দুয়ারে।

 

আর ও পড়ুন     আজ থেকেই রাজ্যে কমতে চলেছে তাপমাত্রা, দুয়ারে শীত

 

সেখানে গিয়ে তিনি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সঙ্গে অভিভাবকদেরও তাদের সন্তানদেরকে বিদ্যালয় যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরছেন এবং চিকিৎসক হিসেবে মানুষকে করোনা বিধি সংক্রান্ত সমস্ত রকম সতর্কীকরণ বুঝিয়ে দিচ্ছেন। এতে দুয়ারে বিধায়ককে পেয়ে আপ্লুত বিধানসভা বাসী। বিধানসভার যাবতীয় দায়িত্ব পালন করার পরও শিক্ষার্থীদের সুস্থ ভবিষ্যৎ নির্ধারণের জন্য বিদ্যালয়ের পঠন-পাঠন কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা তিনি সবাইকে অবগত করাচ্ছেন।

 

এর ফলে আবার শিক্ষাঙ্গন ছাত্র- ছাত্রদের মুক্ত বিচরণ ক্ষেত্র হিসেবে আবার গড়ে উঠবে বলে মনে করছেন বসিরহাট দক্ষিণের বিধায়ক ছাত্রী পায়েল দাস বলেন,” শুধুমাত্র করোনা ভীতি নয়, এই লকডাউনে আমার বাবার কাজ চলে যাওয়ায়, আমরা আর্থিকভাবে বিপর্যস্ত। তাই আমি বিদ‍্যালয়ে যেতে পারছি না।” কিন্তু বিধায়ক সেই ছাত্র-ছাত্রীদের বিদ্যালয়ে যাওয়ার জন্য পুস্তক সহ সমস্ত রকম উপকরণ দিয়ে সাহায্য করার আশ্বাস দিয়েছেন।

 

উল্লেখ্য, দীর্ঘ লকডাউন এরপর শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়মুখী করতে শিক্ষকদের সঙ্গে নিয়ে দুয়ারে বিধায়ক।করোনা সংক্রমনের শৃঙ্খল ভাঙতে সরকার ঘোষিত লকডাউন, তাতেই বন্ধ রাজ্য তথা দেশের সমস্ত রকম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। দীর্ঘ লকডাউনের পর বিদ্যালয় খুলতে রাস্তায় ধরা পড়েছিল এক চেনা ছবি। সকাল দশটা বাজতেই রাস্তার দুই ধার দিয়ে পিঠে ব্যাগ নিয়ে সার বাঁধা বিদ্যালয়মুখী পড়ুয়ারা। কখনো দেখা গেছে বিদ্যালয়ের গেটে ছাত্র-ছাত্রীদের মাথা ঠুকে আবার প্রবেশ করছে তাদের শ্রেণিকক্ষে।

 

কিন্তু কয়েকটা দিন যেতে না যেতেই ধরা পরল লকডাউনে পুরনো চিত্র। আবার ফাঁকা ক্লাব, খালি বেঞ্চ, শিক্ষকদের শ্রেণিকক্ষে ঢুকে গুটিকয়েক ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে ক্লাস করা।কখনো অভিভাবক, কখনোবা শিক্ষার্থীদের মানসিক ভয়ের কারণে আবারো বিদ্যালয়ের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে ছাত্র-ছাত্রীরা। সারা ভারতবর্ষে বহু মানুষ ভ্যাক্সিনের দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার পরেও তাদের সন্তানদেরকে বিদ্যালয়ের পাঠাতে যখন গররাজি। তখন শিক্ষক দের সঙ্গে নিয়ে বসিরহাট দক্ষিণের চিকিৎসক বিধায়ক ডাক্তার সপ্তর্ষি ব্যানার্জি বসিরহাট নবীন চন্দ্র মন্ডল বিদ্যালয় এর প্রধান শিক্ষক নিতাই দাস পৌঁছে গেলেন শিক্ষার্থীদের দুয়ারে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top