কারখানার দূষিত জলে মরছে পুকুরের মাছ, সমস্যায় বারাসত এলাকার বাসিন্দারা । কারখানার দূষনের শিকার উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বারাসতের খিলখাপুর ও ইছাপুর নীলগঞ্জ পঞ্চায়েত এলাকার মানুষ। প্রায়শই এই এলাকার একটি সুতো কারখানার কাপড় রং এর আ্যসিড জল এলাকায় দূষণ ছড়ায় বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
গত কয়েক দিনের নিম্নচাপ এর বৃষ্টির পর এই কারখানার গায়ে লাগানো প্রায় ২০ বিঘার পুকুরে সব মাছ মরে যায়।পারিবারিক মাছ চাষের এই জায়গায় স্থানীয়দের অভিযোগ, এই এলাকায় কারখানা তৈরী হওয়ার পর থেকে এই এলাকার বিভিন্ন গ্রাম আ্যসিড জলের দূষনের শিকার।পচা বিষাক্ত জল এবার কারখানা থেকে বেড়িয়ে এলাকার বিভিন্ন পুকুরের প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছকে মেরে দিয়েছে।
পুকুর পাড়ে গেলেই দেখা যাবে বড় বড় রুই কাতলা মৃগেল থেকে পুটি মৌরালা মাছ সবই মরে ভেসে উঠেছে।জল মাপার যন্ত্র দিয়ে স্থানীয়রা দেখাচ্ছেন পুকুরের জল কত টা দূষিত হয়েছে।আর তাদের সব অভিযোগ বারাকপুর বারাসত রোডের এই সুতো কারখানার বিরুদ্ধে। তাঁদের দাবী বারবার বলা সত্বেও দূষিত জল ছাড়ছে এই কারখানা। এবার ক্ষতির পর তারা প্রশাসনের দ্বারস্থ হবেন বলে জানিয়েছেন।
আর ও পড়ুন মিললো না শাহরুখ পুত্র আরিয়ন খানের জামিন
এই সমস্ত কারখানা কর্তৃপক্ষের কাছে এই অভিযোগ নিয়ে জানতে চাওয়া হলে তারা হাতে তাদের করপোরেট অফিসের ঠিকানা লিখে দেয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এই পদস্থ কর্তা জানান তাদের কারখানার দূষিত জলে এই ঘটনা ঘটে নি। বরং অতিবৃষ্টিতে আশে পাশের দূষিত জল গিয়েই এই বিপত্তি ঘটিয়েছে।
উল্লেখ্য, কারখানার দূষিত জলে মরছে পুকুরের মাছ, সমস্যায় বারাসত এলাকার বাসিন্দারা । কারখানার দূষনের শিকার উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বারাসতের খিলখাপুর ও ইছাপুর নীলগঞ্জ পঞ্চায়েত এলাকার মানুষ। প্রায়শই এই এলাকার একটি সুতো কারখানার কাপড় রং এর আ্যসিড জল এলাকায় দূষণ ছড়ায় বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। গত কয়েক দিনের নিম্নচাপ এর বৃষ্টির পর এই কারখানার গায়ে লাগানো প্রায় ২০ বিঘার পুকুরে সব মাছ মরে যায়।
পারিবারিক মাছ চাষের এই জায়গায় স্থানীয়দের অভিযোগ, এই এলাকায় কারখানা তৈরী হওয়ার পর থেকে এই এলাকার বিভিন্ন গ্রাম আ্যসিড জলের দূষনের শিকার।পচা বিষাক্ত জল এবার কারখানা থেকে বেড়িয়ে এলাকার বিভিন্ন পুকুরের প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছকে মেরে দিয়েছে।