সুন্দরবনে ২০ ফুটের সরস্বতী তৈরি করে দৃষ্টান্ত করলেন স্কুল পড়ুয়ারা

সুন্দরবনে ২০ ফুটের সরস্বতী তৈরি করে দৃষ্টান্ত করলেন স্কুল পড়ুয়ারা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
দৃষ্টান্ত

সুন্দরবনে ২০,ফুটের সরস্বতী তৈরি করে দৃষ্টান্ত করলেন স্কুল পড়ুয়ারা। করোনা  আবহাওয়া বদলেছে স্কুলের পঠন-পাঠন থেকে সামাজিক জীবন যাত্রায়। হেমন্ত, স্নিগ্ধা , বৃষ্টি, বিপাশা, অনুপমা রা কেউ কলেজছাত্র, আবার কেউ স্কুলপড়ুয়া। নিজেদের সঞ্জিত অর্থ দিয়ে নিজেরাই ঠাকুর তৈরি করতে ব্যস্ত। ইছামতি নদীর এটেল মাটি, বিচুলি কাঠামো প্রতিমা তৈরি করে, রঙ তুলি ক্যানভাস ফুটিয়ে তুলে বাগদেবীর আরাধনা মাতবে ওরা,
স্কুল বন্ধ থাকায় নিজেদের পাড়াতেই বাগদেবীর আরাধনার ব্যবস্থা করলেন পড়ুয়ারা

 

উত্তর ২৪ পরগনা জেলার  বসিরহাট মহাকুমার হাড়োয়া থানার শালিপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মুকুন্দপুর গ্রামে বাগদেবীর আরাধনার মাতলেন এবার পড়ুয়ারা। করোনা পরিস্থিতিতে বিদ্যালয় বন্ধ থাকার কারণে পড়ুয়ারা নিজেদের পাড়াতেই কোনরকম চাঁদা কালেকশন ছাড়াই নিজেদের সঞ্চিত অর্থ দিয়ে মুকুন্দপুর তেতুলতলা সরস্বতী পূজা কমিটির উদ্যোগে কুড়ি ফুট বিশালাকৃতির সরস্বতী প্রতিমা নিজেরাই তৈরি করে পূজা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সালিপুর হাইস্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা।

 

প্রত্যন্ত সুন্দরবনের এই এলাকায় দীর্ঘ দুই বছর স্কুল বন্ধ থাকার পর অবশেষে স্কুল খুললেও পরবর্তীতে আবারও করোনার কারণে পঠন-পাঠন বন্ধ হয়ে যায়। প্রত্যন্ত এলাকা হওয়ার কারণে ইন্টারনেট সংযোগ তেমন ভালো নয়। পাশাপাশি স্মার্টফোন সবার কাছে নেই। যার কারণে অনলাইন ক্লাস থেকে তারা বঞ্চিত। যার জন্য বিশেষ এই সরস্বতী পূজার আয়োজন করলেন পড়ুয়ারা।

 

আর ও পড়ুন    ভুতের ভয়ে সিঁটিয়ে আছে গ্রাম, ভূত তাড়াতে চলছে হরিনাম সংকীর্তন

 

তারা জানাচ্ছেন তারা এবার বাগদেবীর কাছে প্রার্থনা করবেন যাতে করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে, আবারো স্কুলের পঠন পাঠনে তারা ফিরতে পারে। কোভিড বিধি মেনে প্যান্ডেলের তিন দিকে খোলামেলা থাকবে। সামাজিক দূরত্ব স্যানিটাইজেশন এবং মাক্স পড়ে একদিকে মাক্স স্যানিটাইজার ব্যবহার করবেন ,অন্যদিকে নিয়ম বিধি মেনে তবেই বাগদেবী দর্শন করা যাবে। মুকুন্দপুর তেতুলতলা সরস্বতী পুজো কমিটির এই পুজোর ঠাকুর ইতিমধ্যে নজর কেড়েছে গ্রাম বাংলায়।

 

উল্লেখ্য, সুন্দরবনে ২০,ফুটের সরস্বতী তৈরি করে দৃষ্টান্ত করলেন স্কুল পড়ুয়ারা। করোনা  আবহাওয়া বদলেছে স্কুলের পঠন-পাঠন থেকে সামাজিক জীবন যাত্রায়। হেমন্ত, সিন্গ্ধা , বৃষ্টি, বিপাশা, অনুপমা রা কেউ কলেজছাত্র, আবার কেউ স্কুলপড়ুয়া। নিজেদের সঞ্জিত অর্থ দিয়ে নিজেরাই ঠাকুর তৈরি করতে ব্যস্ত। ইছামতি নদীর এটেল মাটি, বিচুলি কাঠামো প্রতিমা তৈরি করে, রঙ তুলি ক্যানভাস ফুটিয়ে তুলে বাগদেবীর আরাধনা মাতবে ওরা, স্কুল বন্ধ থাকায় নিজেদের পাড়াতেই বাগদেবীর আরাধনার ব্যবস্থা করলেন পড়ুয়ারা। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার  বসিরহাট মহাকুমার হাড়োয়া থানার শালিপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের মুকুন্দপুর গ্রামে বাগদেবীর আরাধনার মাতলেন এবার পড়ুয়ারা।

 

করোনা পরিস্থিতিতে বিদ্যালয় বন্ধ থাকার কারণে পড়ুয়ারা নিজেদের পাড়াতেই কোনরকম চাঁদা কালেকশন ছাড়াই নিজেদের সঞ্চিত অর্থ দিয়ে মুকুন্দপুর তেতুলতলা সরস্বতী পূজা কমিটির উদ্যোগে কুড়ি ফুট বিশালাকৃতির সরস্বতী প্রতিমা নিজেরাই তৈরি করে পূজা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সালিপুর হাইস্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা। প্রত্যন্ত সুন্দরবনের এই এলাকায় দীর্ঘ দুই বছর স্কুল বন্ধ থাকার পর অবশেষে স্কুল খুললেও পরবর্তীতে আবারও করোনার কারণে পঠন-পাঠন বন্ধ হয়ে যায়। প্রত্যন্ত এলাকা হওয়ার কারণে ইন্টারনেট সংযোগ তেমন ভালো নয়। পাশাপাশি স্মার্টফোন সবার কাছে নেই। যার কারণে অনলাইন ক্লাস থেকে তারা বঞ্চিত। যার জন্য বিশেষ এই সরস্বতী পূজার আয়োজন করলেন পড়ুয়ারা।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top