শীতলখুচিতে এক শিক্ষকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার

শীতলখুচিতে এক শিক্ষকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
দশম

শীতলখুচিতে এক শিক্ষকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার, পারিবারিক বিরোধের জেরে আত্মঘাতী বলে সন্দেহ।  এক শিক্ষকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল কোচবিহারের শীতলখুচিতে। সোমবার সকালে শীতলকুচি থানার ছোটশালবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের বড় গদাইখোড়া গ্রামে বাড়ির পাশে একটি গাছের ডালে গলায় গামছা দিয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় ওই শিক্ষকের দেহ উদ্ধার হয়।

 

ঘটনার খবর পেয়ে শীতলখুচি থানার পুলিশ সেখানে গিয়ে শিক্ষকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য পাঠিয়ে দেয়। শীতলখুচি থানার পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত ওই শিক্ষকের নাম পলাশ প্রামাণিক(৪০)। তিনি খলিশামারি পঞ্চানন বিদ্যাপীঠের শিক্ষক ছিলেন।

 

এদিন বিকেল পর্যন্ত ওই শিক্ষকের বাড়ির লোকজন পুলিশের কাছে কোন অভিযোগ না জানালেও পলাশের বাবা ক্ষীরোদ প্রামাণিক জানিয়েছেন, পলাশের স্ত্রী ও একটি পাঁচ বছরের ছেলে সন্তান রয়েছে। স্ত্রীর সাথে তাঁর মাঝে মধ্যেই ঝামেলা লেগে থাকত।

 

আর ও পড়ুন     বিচ্ছেদের গুঞ্জন ওড়ালেন শিল্পা শেঠি

 

বর্তমানে তাঁর স্ত্রী ছেলেকে নিয়ে মাথাভাঙা শহরে বসবাস করেন। সম্ভবত সেই কারণেই ওই আত্মঘাতী হয়েছেন ওই শিক্ষক। শীতলকুচি থানার ওসি মৃত্যুঞ্জয় চক্রবর্তী জানান, মৃত পলাশ প্রামানিকের বাড়ির পক্ষ থেকে এখনো থানায় কোনো অভিযোগ দায়ের হয়নি।

 

সম্প্রতি কোচবিহার শহরের গুঞ্জবাড়ি এলাকায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে স্ত্রী সন্তান সহ এক কলেজ শিক্ষকের দেহ উদ্ধারের ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছিল। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হওয়া ১২ পাতার একটি সুইসাইড নোটে ওই কলেজ শিক্ষক তাঁর স্ত্রী ও পুত্র সন্তানকে খুন করে আত্মঘাতী হওয়ার কথা জানিয়েছিলেন।

 

সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই ফের এক শিক্ষকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারের ঘটনায় ব্যপক উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে। এদিন বিকেল পর্যন্ত ওই শিক্ষকের বাড়ির লোকজন পুলিশের কাছে কোন অভিযোগ না জানালেও পলাশের বাবা ক্ষীরোদ প্রামাণিক জানিয়েছেন, পলাশের স্ত্রী ও একটি পাঁচ বছরের ছেলে সন্তান রয়েছে। স্ত্রীর সাথে তাঁর মাঝে মধ্যেই ঝামেলা লেগে থাকত।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top