রাজ্যে নতুন করে ভয় ধরাচ্ছে অজানা জ্বর। জ্বর, কাশির উপসর্গ নিয়ে কালনা মহকুমা হাসপাতালে গত ৬ দিনে ভর্তি হয়েছে ১৫১ শিশু। এই ঘটনায় চিন্তার ভাঁজ উঠেছে চিকিতসক মহলে। উত্তরবঙ্গ ছাড়িয়ে অজানা জ্বর থাবা বসাচ্ছে দক্ষিনবঙ্গেও। কালনা মহকুমা হাসপাতালে সেপ্টেম্বরের ২০ থেকে ২৬ তারিখের মধ্যে ১৫১ জন শিশু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন।
চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, শিশুদের শরীরের জ্বর, কাশির উপসর্গ দেখা যাচ্ছে। আক্রান্তদের অনেকেরই শ্বাসকষ্টও দেখা যাচ্ছে। চিকিৎসা চলছে। জ্বরে আক্রান্ত শিশুরা এখন প্রত্যেকেই স্থিতিশীল রয়েছে। ভারতে কোভিডের তৃতীয় ঢেউ এলে শিশুদেরই আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি বলে জানানো হয়েছিল। বিশেষজ্ঞদের কথা মাথায় রেখেই জ্বরে আক্রান্ত শিশুদের প্রত্যেকের কোভিড টেস্ট করানো হয়েছে কালনা মহকুমা হাসপাতালের তরফে।
কালনা মহকুমা হাসপাতালের সুপার অরূপ রতন করণ বলেন, ‘জ্বরে আক্রান্ত শিশুদের কোভিড পরীক্ষা করানো হয়। প্রত্যেকেরই রিপোর্ট এসেছে নেগেটিভ। সমস্তরকম কোভিড বিধি মেনেই বাচ্চাদের সঙ্গে বাড়িতে মেলামেশার কথা বলা হচ্ছে।’ অন্যদিকে হাওড়া জেলার আমতায় জ্বরে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা বাড়ছে। আমতা গ্রামীণ হাসপাতালে জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ২৫ শিশু ভর্তি রয়েছেন।
আর ও পড়ুন আজ রাতেই দুর্যোগের ঘনঘটা বাড়তে পারে রাজ্যে , বাড়তে পারে ঝড় বৃষ্টির দাপট
অভিভাবকরা জানিয়েছেন, ৭-৮ দিন আগে জ্বর হয়েছে। বাচ্চাদের জ্বরের ওষুধ খাওয়ালে জ্বর কমে যাচ্ছে। কিন্তু ফের জ্বর আসছে। আবার অনেকেই সুস্থ হয়ে উঠছেন। হাসপাতাল সুত্রে জানানো হয়েছে, আমতা গ্রামীণ হাসপাতালে ২৫ টি শিশু ভর্তি থাকাটা বড় কিছু ব্যাপার নয়। ভাইরাল ফিভার সম্পর্কে সরকারি গাইডলাইন মেনে সমস্ত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
পাশাপাশি, শহর কলকাতা ও শহরতলীর বিভিন্ন জায়গাতেও ভাড়ছে অজানা জ্বরের দাপট। ফলে বর্ষার এই সিজনে অজানা জ্বর নতুন করে ভয় ধরাতে শুরু করেছে অনেকের মধ্যে।
উল্লেখ্য,জ্বর, কাশির উপসর্গ নিয়ে কালনা মহকুমা হাসপাতালে গত ৬ দিনে ভর্তি হয়েছে ১৫১ শিশু। এই ঘটনায় চিন্তার ভাঁজ উঠেছে চিকিতসক মহলে। উত্তরবঙ্গ ছাড়িয়ে অজানা জ্বর থাবা বসাচ্ছে দক্ষিনবঙ্গেও। কালনা মহকুমা হাসপাতালে সেপ্টেম্বরের ২০ থেকে ২৬ তারিখের মধ্যে ১৫১ জন শিশু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, শিশুদের শরীরের জ্বর, কাশির উপসর্গ দেখা যাচ্ছে। আক্রান্তদের অনেকেরই শ্বাসকষ্টও দেখা যাচ্ছে। চিকিৎসা চলছে।
জ্বরে আক্রান্ত শিশুরা এখন প্রত্যেকেই স্থিতিশীল রয়েছে। ভারতে কোভিডের তৃতীয় ঢেউ এলে শিশুদেরই আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি বলে জানানো হয়েছিল। বিশেষজ্ঞদের কথা মাথায় রেখেই জ্বরে আক্রান্ত শিশুদের প্রত্যেকের কোভিড টেস্ট করানো হয়েছে কালনা মহকুমা হাসপাতালের তরফে।
