দৈত্যাকার ধূমকেতু ধেয়ে যাচ্ছে সূর্যের দিকে । এবারে এক দৈত্যাকার ধূমকেতু ধেয়ে যাচ্ছে সূর্যের দিকে। এর এমন বিশাল আকার যে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা গ্রহ ভেবে ভুল করেছিলেন। যত সূর্যের কাছে এগোচ্ছে, অভিকর্ষ বলে তত তার মাথা, লেজ বেরিয়ে আসছে, ফলত তাকে ধূমকেতু বলে চেনা যাচ্ছে।
জানা গিয়েছে, সৌরজগতের শেষ গ্রহ নেপচুনের সীমানা পেরোলেই শুরু হয়ে যায় বরফের সাম্রাজ্য। প্রথমে কুইপার বেল্ট এবং তারপর ওর্ট ক্লাউডের সীমানা ওখানেই। এই জায়গাগুলো হল চিরতুষারের জায়গা। প্রকাণ্ড তুষারমণ্ডিত এক এক জায়গা যেখান থেকে বরফের সুবিশাল চাঙড় সৌরজগতের দিকে ধেয়ে আসে। এর আগে ৩০ লক্ষ বছর আগে এমন বরফের চাঙড় সূর্যের দিকে ছুটেছিল। তারপরে এবারে ছুটে আসছে।
আর ও পড়ুন দুর্গা পুজো অফার্, মাত্র ৫ লাখ টাকায় কিনবেন নাকি এই গাড়িগুলো?
বিজ্ঞানীরা এই মহাদৈত্যের প্রথম হদিশ পেয়েছিলেন অনেক আগেই। পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই জ্যোতির্পদার্থবিজ্ঞানী অধ্যাপক পেদ্রো বার্নাদিনেলি ও গ্যারি বার্নস্টিন। তাঁদের নামেই নামকরণ হয়েছিল এ ‘বার্নাদিনেলি-বার্নস্টিন’। এ যে ধূমকেতু তা নিয়ে নিশ্চিত হওয়ার পর জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এখন এই ধূমকেতুকে ‘বার্নাদিনেলি-বার্নস্টিন’ নামে ডাকছেন।
এই ধূমকেতু যত সূর্যের দিকে এগোবে তত তার বরফ গলবে এবং ধূমকেতুর মাথা এবং লেজ পরিস্ফুট হবে। অবশ্যে শেষ পর্যন্ত পুরো বরফ গলে আস্টেরয়েডে পরিণত হবে সেটি।
উল্লেখ্য, এবারে এক দৈত্যাকার ধূমকেতু ধেয়ে যাচ্ছে সূর্যের দিকে। এর এমন বিশাল আকার যে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা গ্রহ ভেবে ভুল করেছিলেন। যত সূর্যের কাছে এগোচ্ছে, অভিকর্ষ বলে তত তার মাথা, লেজ বেরিয়ে আসছে, ফলত তাকে ধূমকেতু বলে চেনা যাচ্ছে। জানা গিয়েছে, সৌরজগতের শেষ গ্রহ নেপচুনের সীমানা পেরোলেই শুরু হয়ে যায় বরফের সাম্রাজ্য।
প্রথমে কুইপার বেল্ট এবং তারপর ওর্ট ক্লাউডের সীমানা ওখানেই। এই জায়গাগুলো হল চিরতুষারের জায়গা। প্রকাণ্ড তুষারমণ্ডিত এক এক জায়গা যেখান থেকে বরফের সুবিশাল চাঙড় সৌরজগতের দিকে ধেয়ে আসে। এর আগে ৩০ লক্ষ বছর আগে এমন বরফের চাঙড় সূর্যের দিকে ছুটেছিল। তারপরে এবারে ছুটে আসছে।