নদীয়ার ভীমপুরে জল খেয়ে কিশোরের মৃত্যুর পর অসুস্থতার সংখ্যা বেড়েই চলেছে। নদীয়ার ভীমপুর থানার জলকর মথুরাপুর পাড়া এলাকায় ক্রমশ বেড়েই চলেছে অসুস্থর সংখ্যা। এলাকায় জল বাহিত রোগে এক কিশোরের মৃত্যুর পর ক্রমশ আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। পেটের সমস্যা নিয়ে অনেকেই হাসপাতালের উদ্দেশ্যে যাচ্ছেন চিকিৎসার জন্য। ঘটনা প্রকাশে আসতেই এলাকায় পৌঁছে গেছে মেডিকেল টিম বিশেষ নজরদারি বাড়ানো হয়েছে এলাকার সাধারণ মানুষের ওপর।
বাড়িতে বাড়িতে দেওয়া হচ্ছে ওআরএস। বসানো হয়েছে অস্থায়ী বিশুদ্ধ পানীয় জলের ট্যাঙ্ক। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ টাইম কলের জল খেয়ে একের পর এক মানুষ অসুস্থ বোধ করতে থাকে।জল খেয়েই মৃত্যু কিনা তা জানতে ইতিমধ্যেই জলের নমুনা পাঠানো হয়েছে পরীক্ষার জন্য। বন্ধ রাখা হয়েছে এলাকার টাইম কল। স্থানীয় মানুষের দাবী অবিলম্বে সরকার বা প্রশাসন দ্রুততার সাথে ব্যবস্থা নিক।
আরও পড়ুন – রাজ্য সরকার ক্লাব গুলিকে দুর্গাপূজার টাকা দিলেও মৃৎশিল্পীরা পেলনা কোনও সরকারি সাহায্য
উল্লেখ্য, নদীয়ার ভীমপুরে জল খেয়ে কিশোরের মৃত্যুর পর অসুস্থতার সংখ্যা বেড়েই চলেছে। নদীয়ার ভীমপুর থানার জলকর মথুরাপুর পাড়া এলাকায় ক্রমশ বেড়েই চলেছে অসুস্থর সংখ্যা। এলাকায় জল বাহিত রোগে এক কিশোরের মৃত্যুর পর ক্রমশ আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। পেটের সমস্যা নিয়ে অনেকেই হাসপাতালের উদ্দেশ্যে যাচ্ছেন চিকিৎসার জন্য।
ঘটনা প্রকাশে আসতেই এলাকায় পৌঁছে গেছে মেডিকেল টিম বিশেষ নজরদারি বাড়ানো হয়েছে এলাকার সাধারণ মানুষের ওপর। বাড়িতে বাড়িতে দেওয়া হচ্ছে ওআরএস। বসানো হয়েছে অস্থায়ী বিশুদ্ধ পানীয় জলের ট্যাঙ্ক। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ টাইম কলের জল খেয়ে একের পর এক মানুষ অসুস্থ বোধ করতে থাকে।জল খেয়েই মৃত্যু কিনা তা জানতে ইতিমধ্যেই জলের নমুনা পাঠানো হয়েছে পরীক্ষার জন্য। বন্ধ রাখা হয়েছে এলাকার টাইম কল। স্থানীয় মানুষের দাবী অবিলম্বে সরকার বা প্রশাসন দ্রুততার সাথে ব্যবস্থা নিক।