শিলাবতী নদীর জল পাড় ছাপিয়ে প্লাবিত করেছে ঘাটালের বিস্তীর্ণ এলাকা

শিলাবতী নদীর জল পাড় ছাপিয়ে প্লাবিত করেছে ঘাটালের বিস্তীর্ণ এলাকা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
নদীর

শিলাবতী নদীর জল পাড় ছাপিয়ে প্লাবিত করেছে ঘাটালের বিস্তীর্ণ এলাকা। শুধু ঘাটাল শহর নয় প্লাবিত হয়েছে গ্রামীণ বিস্তীর্ণ এলাকা। ঘাটালের মনসুকা,অজবনগর, শিলা রাজনগর, সহ বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। ঘাটাল পৌরসভা ২ নম্বর ওয়ার্ডের রাজ্য সড়কে জল থাকায় বন্ধ যান চলাচল ।

 

পূর্ত দপ্তরের পক্ষ থেকে সরকারি খেয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে পারাপারের জন্য।ঘাটালে জল বাড়ছে দ্রুতগতিতে আবারো ভয়াবহ বন্যার আশঙ্কায় ঘাটালের বানভাসি মানুষেরা।নিম্নচাপের জেরে এক টানা বৃষ্টির ফলে দূর্ভোগের সম্মুখীন ঘাটালবাসী।

 

অতি ভারী বৃষ্টির ফলে ঘাটাল ব্লকের মনসুকা এলাকায় ঝুমী নদীর জ্বলস্তর বাড়ায় চরম দূর্ভোগের মুখে পড়েছেন তারা। এক মাস আগের বন্যার ক্ষত এখনো সারেনি, ঝুমী নদীর জলের তোড়ে ভেঙেছিল একাধিক কাঠের সাঁকো, সমস্যায় পড়েছিল মনসুকা গ্রামের মানুষ জন । তাই যাতায়াতের জন্য জল কমতেই বাঁশ ও কাঠের সাঁকো পুনরায় তৈরি করেছিল তারা। আবার বৃষ্টির ফলে ঝুমী নদীর জল বাড়ায় সমস্ত সাঁকো জলের তোড়ে ভেঙে নিয়ে চলে গেছে ।

 

আর ও  পড়ুন    ‘টুম্পা সোনার’ পর এবার পুজো কাঁপাতে আসছে ‘ময়না’

 

ফলে নদীতে রাতদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকোতে করতে হচ্ছে পারাপার। যেকোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। বাঁশ ও কাঠ এর সেতুগুলি ভেসে যাওয়ায় এলাকাবাসীর একমাত্র উপায় নৌকা। এর ফলে মনসুকা ১ -২ গ্রাম পঞ্চায়েতএর মানুষ ,হুগলী ও মেদিনীপুর দুই জেলার দূরদুরন্ত থেকে আসা মানুষদের ব্যাপক ভোগান্তির সম্মুখীন হতে হচ্ছে।

 

গ্রামবাসীরা জানান প্রতি বর্ষাতেই আমাদের এই দুর্ভোগের মধ্যে পড়তে হয় ।জীবনের ঝুকি নিয়ে পারাপার হতে হয়, ছাত্র ছাত্রী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের একই দশা। গ্রামবাসীরা চাইছেন এই হয়রানির স্থায়ী সমাধান। একটা নিম্নচাপ পার হতে না হতেই আরো এক নিম্নচাপের সম্মুখীন ঘাটালবাসী।ফের বন্যার আশঙ্কায় ঘুম উড়েছে ঘাটালবাসীর।

 

উল্লেখ্য, অতি ভারী বৃষ্টির ফলে ঘাটাল ব্লকের মনসুকা এলাকায় ঝুমী নদীর জ্বলস্তর বাড়ায় চরম দূর্ভোগের মুখে পড়েছেন তারা। এক মাস আগের বন্যার ক্ষত এখনো সারেনি, ঝুমী নদীর জলের তোড়ে ভেঙেছিল একাধিক কাঠের সাঁকো, সমস্যায় পড়েছিল মনসুকা গ্রামের মানুষ জন । তাই যাতায়াতের জন্য জল কমতেই বাঁশ ও কাঠের সাঁকো পুনরায় তৈরি করেছিল তারা। আবার বৃষ্টির ফলে ঝুমী নদীর জল বাড়ায় সমস্ত সাঁকো জলের তোড়ে ভেঙে নিয়ে চলে গেছে ।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top